কেমন প্রতীক চাই !

নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা : এবারের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১২টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের প্রার্থীদের জন্য ১০টি করে প্রতীক বরাদ্দ করে নির্বাচন কমিশন। মনোনয়নপত্র বিলির আগেই সেগুলো জানিয়ে দেয়া হয় প্রার্থীদের। বয়রাস্থ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়েও টানিয়ে রাখা হয় প্রতীক সম্বলিত পোষ্টার। কিন্তু তার পরেও কয়েকজন প্রার্থী প্রতীক চেয়েছেন যেগুলো সংশ্লিষ্ট তালিকায় নেই। পরে মঙ্গলবার প্রতীক বরাদ্দের সময় তাৎক্ষনিক পরিবর্তনের সুযোগ দেন রিটার্নিং অফিসার।

তবে যে প্রতীক বরাদ্দই নেই সেই প্রতীক চাওয়ায় সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের অন্যান্য প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ শেষে বাকী থাকা প্রতীক থেকে পছন্দের সুযোগ দেয়া হয়।
এমন প্রার্থীদের মধ্যে ৯ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের শাহনুর বেগম চান কলস প্রতীক। বরাদ্দের সময় তিনি অনুপস্থিতও ছিলেন। পরে আসলে তিনি মোবাইল প্রতীক নেন। একই প্রতীক চেয়েছিলেন ৭ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের প্রার্থী মনোয়ারা সুলতানা কাকলীও। পরে তিনি নেন গ্লাস।
সংরক্ষিত ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকায় থাকা আনারস প্রতীক চান সাধারণ ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী এসএম খায়রুল বাশার। পরে তিনি পছন্দ করেন ব্যাডমিন্টন র‌্যাকেট। ১১ নম্বর

সাধারণ ওয়ার্ডের প্রার্থী মুন্সী আ: ওয়াদুদ চেয়েছিলেন গরুর গাড়ি। পরে তাকে সুযোগ দেয়া হলে তিনি নেন মিষ্টি কুমড়া। গাভী প্রতীক চেয়েছিলেন ৪ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডের মো: ইকবাল গাজী। এমন প্রতীকও নেই সাধারণ ওয়ার্ডে। পরে তিনি সুযোগ পেয়ে নেন টিফিন ক্যারিয়ার।#

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.