দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন: জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্টের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

 

বিটিসি আন্তর্জাতিক ডেস্ক: দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মানাঙ্গাগওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রতিরক্ষামন্ত্রীসহ অন্যান্য নেতাদের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
মানাঙ্গাগওয়ারের কর্মকাণ্ডের কারণে নিষেধাজ্ঞা থেকে বাদ যায়নি তার স্ত্রীও। নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা তাদের সম্পদ আটকে যাবে। সেখানে বেসরকারি উদ্যোগে বা ব্যক্তিগতভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন না তারা।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন প্রত্যক্ষ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্র প্রথম ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে জিম্বাবুয়ের ওপর অর্থনৈতিক এবং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবে এবং অন্যান্য উচ্চ-পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে সেসময় এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
জিম্বাবুয়ের সরকারের এক মুখপাত্র, নিক নানগাগওয়া পুরানো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াকে প্রেসিডেন্ট মানাঙ্গাগওয়ার বৈদেশিক নীতির একটি মহান প্রমাণ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। পাশাপাশি তিনি নতুন এই নিষেধাজ্ঞাকে অবৈধ বলে অভিহিত করেছেন।
মূলত তাদেরকে দেশে গণতন্ত্রকে দুর্বল করার জন্য অভিযুক্ত করেছিল ওয়াশিংটন।
মানাঙ্গাগওয়ারের কর্মকাণ্ডের কারণে নিষেধাজ্ঞা থেকে বাদ যায়নি তার স্ত্রীও। নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা তাদের সম্পদ আটকে যাবে। সেখানে বেসরকারি উদ্যোগে বা ব্যক্তিগতভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন না তারা।
প্রেসিডেন্ট এমারসন মানাঙ্গাগওয়ার পাশাপাশি জিম্বাবুয়ের আরও ১০ ব্যক্তি এবং তিনটি ব্যবসার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নতুন এই নিষেধাজ্ঞাগুলো একটি বিস্তৃত প্রোগ্রামের স্থালাভিষিক্ত হবে যা দুই দশক আগে চালু হয়েছিল।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন প্রত্যক্ষ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্র প্রথম ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে জিম্বাবুয়ের ওপর অর্থনৈতিক এবং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবে এবং অন্যান্য উচ্চ-পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে সেসময় এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
জিম্বাবুয়ের সরকারের এক মুখপাত্র, নিক নানগাগওয়া পুরানো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াকে প্রেসিডেন্ট মানাঙ্গাগওয়ার বৈদেশিক নীতির একটি মহান প্রমাণ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। পাশাপাশি তিনি নতুন এই নিষেধাজ্ঞাকে অবৈধ বলে অভিহিত করেছেন।
মূলত তাদেরকে দেশে গণতন্ত্রকে দুর্বল করার জন্য অভিযুক্ত করেছিল ওয়াশিংটন।
মানাঙ্গাগওয়ারের কর্মকাণ্ডের কারণে নিষেধাজ্ঞা থেকে বাদ যায়নি তার স্ত্রীও। নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা তাদের সম্পদ আটকে যাবে। সেখানে বেসরকারি উদ্যোগে বা ব্যক্তিগতভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন না তারা।
প্রেসিডেন্ট এমারসন মানাঙ্গাগওয়ার পাশাপাশি জিম্বাবুয়ের আরও ১০ ব্যক্তি এবং তিনটি ব্যবসার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নতুন এই নিষেধাজ্ঞাগুলো একটি বিস্তৃত প্রোগ্রামের স্থালাভিষিক্ত হবে যা দুই দশক আগে চালু হয়েছিল।
হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন প্রত্যক্ষ করছি।’
যুক্তরাষ্ট্র প্রথম ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে জিম্বাবুয়ের ওপর অর্থনৈতিক এবং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবে এবং অন্যান্য উচ্চ-পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে সেসময় এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
জিম্বাবুয়ের সরকারের এক মুখপাত্র, নিক নানগাগওয়া পুরানো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াকে প্রেসিডেন্ট মানাঙ্গাগওয়ার বৈদেশিক নীতির একটি মহান প্রমাণ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। পাশাপাশি তিনি নতুন এই নিষেধাজ্ঞাকে অবৈধ বলে অভিহিত করেছেন।
মূলত তাদেরকে দেশে গণতন্ত্রকে দুর্বল করার জন্য অভিযুক্ত করেছিল ওয়াশিংটন। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.