হবিগঞ্জে এনজিও’র কিস্তি আদায়ে গ্রাহকদের চাপসৃষ্টি
মুদি মাল ব্যবসায়ী সৈয়দ ঝিনুক আহমেদ বিটিসি নিউজ এর প্রতিবেদককে বলেন, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন ব্যবসা করে সংসার খরচ ও সপ্তাহে ১৫০০ টাকা এনজিও ঋণের কিন্তি পরিশোধ করেছি। প্রায় দুই মাস করোনা ভাইরাসের কারণে এনজিও’র কিস্তি বন্ধ ছিল। কিন্তু ঈদের পর থেকে এনজিও সংস্থা কিস্তির টাকা পরিশোধের জন্য চাপ দেওয়া শুরু করেছে।
এ বিষয়ে এনজিও সংস্থা আশা’র একজন ব্যবস্থাপক বিটিসি নিউজ এর প্রতিবেদককে বলেন, যারা সেচ্ছায় কিস্তি দেন তাদের কিস্তি সংগ্রহে মাঠ কর্মীরা যাচ্ছে। কোন প্রকারের চাপ সৃষ্টি করা হয় না। শাখার প্রায় আড়াই হাজার গ্রাহক রয়েছেন করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের অর্ধেক গ্রাহকও কিস্তি দেন নাই।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.