মাইন উদ্দিন বাবর বিটিসি নিউজকে জানান, রাত আনুমানিক ২ টার সময় একদল ডাকাত মুখোশ করা অবস্থায় আমার ঘরে প্রবেশ করে। একজন এসে আমার বুকে চুরি ধরে আমাদেরকে জিম্মি করে আলমারি খুলে নগদ ২৬ হাজার ৫০০ টাকা, আড়াই ভরি অলংকার, ২ টি বিদেশী ম্যাগলাইট, ১ টি পার্সপোট বই, ২ টা স্মার্ট ফোন, ২ টা বাটন মোবাইল ও শীতের বিভিন্ন সরঞ্জাম’সহ প্রায় ২ লক্ষ টাকা মালামাল নিয়ে যায়।
তিনি আরো বলেন, তখন সময়ে আমরা ঘরের ভিতরে থাকা কেউ কোনো প্রকার শব্দ করলে সবাইকে হত্যা করার হুমকিও দেয় ডাকাতরা। একা বাড়ি হওয়ায় চতুর্দিকে আলোকিত রাখার জন্য রাতে বিদ্যুৎ এর লাইট গুলো জ্বালিয়ে রাখি। কিন্তু ডাকাতদের সুবিধার্থে তারা জ্বালানো লাইট গুলো খুলে পেলে। তাই পুরো বাড়ি অন্ধকার হওয়ায় প্রায় ৩০ মিনিট এই তানডব চালায় ডাকতরা।
স্থানিয়রা বিটিসি নিউজকে জানান, এঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এবং এই শীতের মৌসুমে কুয়াশা রাতে সকলে চতুর্দিকে সজাগ থাকার কোনো বিকল্প নেই। তারা আরো বলেন, এই বিষষে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি। না হয় এটি দিন দিন আরো বৃদ্ধি হওয়ার আশংকা রয়েছে।
উল্লেখ্য,ভুক্তভোগী একজন প্রবাসী ছিলেন। করোনাকালীন সময়ের পূর্বে গত ২ বছর বাড়িতে জিবন যাপন করেছে। কিন্তু চলতি বছরের প্রথমে সে চরক্লার্ক ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড় জনতা বাজার সংলগ্ন হাজী হালিম উল্যাহ নামে তার পুরাত বাড়ি থেকে এসে একই উপজেলার চর আমান উল্যাহ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড মসজিদ মার্কেট সংলগ্ন নতুন বসত বাড়ী নির্মাণ করে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.