লক্ষ মানুষের সমাগমে, মমতার সুরে সুর মেলানো স্লোগানে গমগম করল হাটমুড়ার মাটি

 

(লক্ষ মানুষের সমাগমে, মমতার সুরে সুর মেলানো স্লোগানে গমগম করল হাটমুড়ার মাটি–ছবি: সংগৃহীত)
কলকাতা প্রতিনিধি: পুরুলিয়ার রুক্ষ জমিতে ফুল ফোটাতে চেষ্টার কসুর করলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহিরাগত তত্ত্ব, মনীষী-ইস্যু, কৃষক আইন, ফেক ভিডিও, পুলওয়ামার মতো একের পর এক ইস্যু তুলে এনে বিজেপিকে হুল ফোটালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লক্ষ মানুষের সমাগমে, মমতার সুরে সুর মেলানো স্লোগানে গমগম করল হাটমুড়ার মাটি। সভা শেষ হল উলুধ্বনিতে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিন শুরুই করেন পুরুলিয়ার সংস্কৃতিকে প্রণতি জানিয়ে। তিনি নাম না করেই বলেন, “এই এলাকার  ইতিহাস জানতাম না। পুরুলিয়া প্রথম রাজ্য যেখানে ভাষা আন্দোলন হয়েছিলম। বহিরাগতর কাছে মাথা নত করেনি পুরুলিয়া।” অতুলচন্দ্র ঘোষ, লাবণ্যকুমার ঘোষ, গোবিন্দ মাহাতো, গম্ভীর সিং মুরাদের নাম স্মরণ করিয়ে মমতার যুক্তি বহিরাগতরা এই সংস্কৃতিকে মান্যতা দিতে পারবে না। কিন্তু তাঁর সরকার ইতিমধ্যেই কুরমালি, কুরুক ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছে।মমতার কথায়, আমরা অলচিকিকে স্বীকৃতি দিয়েছি সাঁওতাল অকাদেমি তৈরি করেছি।আদিবাসী জমিরক্ষা আইন করেছি।
লোকসভা ভোটে পুরুলিয়ায় বিজেপির ভোটব্যাঙ্কে ধ্বস নেমেছিল। জমি পুনরুদ্ধারে মরিয়া মমতা বললেন, “বিজেপি ভুল বুঝিয়ে ভোট নিয়ে চলে গিয়েছেন। রেশন দেয়নি, জল দেননি। নির্বাচনের আগে মণ্ডামিঠাই দেখিয়ে যাবে। নির্বাচনের পরে কাঁচকলা দেখাবে। ঝাড়খণ্ডে বিদায় নিয়েছে। এখান থেকেও বিদায় নেবে।”
বাংলায় বিজেপির বাড়বাড়ন্ত প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমের একাংশকে বিঁধতে শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, “বাংলায় সংবাদমাধ্যমকে কাজে লাগাচ্ছে। সাংবাদিকদের দোষ দেবো না। সত্যকে মিথ্যে বলতে বাধ্য করছে।” মমতা এদিন ক্রোধের সুরেই বলেন,  একটা সার্ভে বলছে খুব বেশি হলে ৫০ টা সিট পাবে বিজেপি। আবার অন্য একটি গণমাধ্যম বলছে ৯২টা আসন পাবে ওঁরা। আসলে বিজেপির নেতারা ভয় দেখাচ্ছে।”
গণমাধ্যমই নয়, মমতার যুক্তি সমাজমাধ্যমকে অপব্যবহার করে বিজেপি। তিনি বলছিলেন, “ক্ষমতা আছে পুলওয়ামা নিয়ে বলার কথা! ক্ষমতা আছে দাঙ্গা নিয়ে মুখ খোলার কথা? বিজেপি ফেক ভিডিও ছাড়ে। হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে। এগুলিকে বিশ্বাস করবেন না। বিজেপি আসলে রূপসী বাংলা থাকবে না।” মাওবাদীদের আস্ফালনের দিনগুলির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মমতার প্রশ্ন, যখন রাস্তায় রক্ত ঝড়ছিল কোথায় ছিল বিজেপি?  পাশাপাশি ট্যুরিজমকে সামনে রেখে তাঁর আশ্বাস পুরুলিয়ার ছেলেদের বাইরে যেতে হবে না।
নন্দীগ্রামের সভায় নিজেকেই প্রার্থী ঘোষণা করে মাস্টারস্ট্রোক খেলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের সভায় চ্যালেঞ্জ ছিল ভাঙনের দিনে নীচুতলার মনজয়। কর্মীদের আত্মবিশ্বার পুনরুদ্ধার। শুভেন্দু অধিকারী সহ অন্যান্যদের দলত্যাগ সম্পর্কে নাম না করেই এদিন  মমতার উবাচ, আপদ বিদায় হয়েছে।
এদিন সভাস্থলে উপস্থিত কর্মীদের উৎসাহ বলছে, ভাঙা আত্মবিশ্বাস অনেকটাই জোড়া লাগতে চলেছে এই ভোকাল টনিকে। বাকিটা বলবে ভোটবাক্স।
পুরুলিয়ার রুক্ষ জমিতে ফুল ফোটাতে চেষ্টার কসুর করলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহিরাগত তত্ত্ব, মনীষী-ইস্যু, কৃষক আইন, ফেক ভিডিও, পুলওয়ামার মতো একের পর এক ইস্যু তুলে এনে বিজেপিকে হুল ফোটালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লক্ষ মানুষের সমাগমে, মমতার সুরে সুর মেলানো স্লোগানে গমগম করল হাটমুড়ার মাটি। সভা শেষ হল উলুধ্বনিতে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিন শুরুই করেন পুরুলিয়ার সংস্কৃতিকে প্রণতি জানিয়ে। তিনি নাম না করেই বলেন, “এই এলাকার  ইতিহাস জানতাম না। পুরুলিয়া প্রথম রাজ্য যেখানে ভাষা আন্দোলন হয়েছিলম।বহিরাগতর কাছে মাথা নত করেনি পুরুলিয়া।” অতুলচন্দ্র ঘোষ, লাবণ্যকুমার ঘোষ, গোবিন্দ মাহাতো, গম্ভীর সিং মুরাদের নাম স্মরণ করিয়ে মমতার যুক্তি বহিরাগতরা এই সংস্কৃতিকে মান্যতা দিতে পারবে না। কিন্তু তাঁর সরকার ইতিমধ্যেই কুরমালি, কুরুক ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছে।মমতার কথায়, আমরা অলচিকিকে স্বীকৃতি দিয়েছি সাঁওতাল অকাদেমি তৈরি করেছি।আদিবাসী জমিরক্ষা আইন করেছি।
লোকসভা ভোটে পুরুলিয়ায় বিজেপির ভোটব্যাঙ্কে ধ্বস নেমেছিল। জমি পুনরুদ্ধারে মরিয়া মমতা বললেন, “বিজেপি ভুল বুঝিয়ে ভোট নিয়ে চলে গিয়েছেন। রেশন দেয়নি, জল দেননি। নির্বাচনের আগে মণ্ডামিঠাই দেখিয়ে যাবে। নির্বাচনের পরে কাঁচকলা দেখাবে। ঝাড়খণ্ডে বিদায় নিয়েছে। এখান থেকেও বিদায় নেবে।”
বাংলায় বিজেপির বাড়বাড়ন্ত প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমের একাংশকে বিঁধতে শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, “বাংলায় সংবাদমাধ্যমকে কাজে লাগাচ্ছে। সাংবাদিকদের দোষ দেবো না। সত্যকে মিথ্যে বলতে বাধ্য করছে।” মমতা এদিন ক্রোধের সুরেই বলেন, একটা সার্ভে বলছে খুব বেশি হলে ৫০ টা সিট পাবে বিজেপি। আবার অন্য একটি গণমাধ্যম বলছে ৯২টা আসন পাবে ওঁরা। আসলে বিজেপির নেতারা ভয় দেখাচ্ছে।”
গণমাধ্যমই নয়, মমতার যুক্তি সমাজমাধ্যমকে অপব্যবহার করে বিজেপি। তিনি বলছিলেন, “ক্ষমতা আছে পুলওয়ামা নিয়ে বলার কথা! ক্ষমতা আছে দাঙ্গা নিয়ে মুখ খোলার কথা? বিজেপি ফেক ভিডিও ছাড়ে। হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে। এগুলিকে বিশ্বাস করবেন না। বিজেপি আসলে রূপসী বাংলা থাকবে না।” মাওবাদীদের আস্ফালনের দিনগুলির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মমতার প্রশ্ন, যখন রাস্তায় রক্ত ঝড়ছিল কোথায় ছিল বিজেপি?  পাশাপাশি ট্যুরিজমকে সামনে রেখে তাঁর আশ্বাস পুরুলিয়ার ছেলেদের বাইরে যেতে হবে না।
নন্দীগ্রামের সভায় নিজেকেই প্রার্থী ঘোষণা করে মাস্টারস্ট্রোক খেলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের সভায় চ্যালেঞ্জ ছিল ভাঙনের দিনে নীচুতলার মনজয়। কর্মীদের আত্মবিশ্বার পুনরুদ্ধার। শুভেন্দু অধিকারী সহ অন্যান্যদের দলত্যাগ সম্পর্কে নাম না করেই এদিন  মমতার উবাচ, আপদ বিদায় হয়েছে।
এদিন সভাস্থলে উপস্থিত কর্মীদের উৎসাহ বলছে, ভাঙা আত্মবিশ্বাস অনেকটাই জোড়া লাগতে চলেছে এই ভোকাল টনিকে। বাকিটা বলবে ভোটবাক্স।
বিটিসি নিউজ বাংলাদেশ পুরুলিয়ার রুক্ষ জমিতে ফুল ফোটাতে চেষ্টার কসুর করলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহিরাগত তত্ত্ব, মনীষী-ইস্যু, কৃষক আইন, ফেক ভিডিও, পুলওয়ামার মতো একের পর এক ইস্যু তুলে এনে বিজেপিকে হুল ফোটালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লক্ষ মানুষের সমাগমে, মমতার সুরে সুর মেলানো স্লোগানে গমগম করল হাটমুড়ার মাটি। সভা শেষ হল উলুধ্বনিতে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ দিন শুরুই করেন পুরুলিয়ার সংস্কৃতিকে প্রণতি জানিয়ে। তিনি নাম না করেই বলেন, “এই এলাকার  ইতিহাস জানতাম না। পুরুলিয়া প্রথম রাজ্য যেখানে ভাষা আন্দোলন হয়েছিলম।বহিরাগতর কাছে মাথা নত করেনি পুরুলিয়া।” অতুলচন্দ্র ঘোষ, লাবণ্যকুমার ঘোষ, গোবিন্দ মাহাতো,গম্ভীর সিং মুরাদের নাম স্মরণ করিয়ে মমতার যুক্তি বহিরাগতরা এই সংস্কৃতিকে মান্যতা দিতে পারবে না। কিন্তু তাঁর সরকার ইতিমধ্যেই কুরমালি, কুরুক ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছে।মমতার কথায়, আমরা অলচিকিকে স্বীকৃতি দিয়েছি সাঁওতাল অকাদেমি তৈরি করেছি।আদিবাসী জমিরক্ষা আইন করেছি।
লোকসভা ভোটে পুরুলিয়ায় বিজেপির ভোটব্যাঙ্কে ধ্বস নেমেছিল। জমি পুনরুদ্ধারে মরিয়া মমতা বললেন, “বিজেপি ভুল বুঝিয়ে ভোট নিয়ে চলে গিয়েছেন। রেশন দেয়নি, জল দেননি। নির্বাচনের আগে মণ্ডামিঠাই দেখিয়ে যাবে। নির্বাচনের পরে কাঁচকলা দেখাবে। ঝাড়খণ্ডে বিদায় নিয়েছে। এখান থেকেও বিদায় নেবে।”
বাংলায় বিজেপির বাড়বাড়ন্ত প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমের একাংশকে বিঁধতে শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, “বাংলায় সংবাদমাধ্যমকে কাজে লাগাচ্ছে। সাংবাদিকদের দোষ দেবো না। সত্যকে মিথ্যে বলতে বাধ্য করছে।” মমতা এদিন ক্রোধের সুরেই বলেন, একটা সার্ভে বলছে খুব বেশি হলে ৫০ টা সিট পাবে বিজেপি। আবার অন্য একটি গণমাধ্যম বলছে ৯২টা আসন পাবে ওঁরা। আসলে বিজেপির নেতারা ভয় দেখাচ্ছে।”
গণমাধ্যমই নয়, মমতার যুক্তি সমাজমাধ্যমকে অপব্যবহার করে বিজেপি। তিনি বলছিলেন, “ক্ষমতা আছে পুলওয়ামা নিয়ে বলার কথা! ক্ষমতা আছে দাঙ্গা নিয়ে মুখ খোলার কথা? বিজেপি ফেক ভিডিও ছাড়ে। হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে। এগুলিকে বিশ্বাস করবেন না। বিজেপি আসলে রূপসী বাংলা থাকবে না।” মাওবাদীদের আস্ফালনের দিনগুলির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মমতার প্রশ্ন, যখন রাস্তায় রক্ত ঝড়ছিল কোথায় ছিল বিজেপি?  পাশাপাশি ট্যুরিজমকে সামনে রেখে তাঁর আশ্বাস পুরুলিয়ার ছেলেদের বাইরে যেতে হবে না।
নন্দীগ্রামের সভায় নিজেকেই প্রার্থী ঘোষণা করে মাস্টারস্ট্রোক খেলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের সভায় চ্যালেঞ্জ ছিল ভাঙনের দিনে নীচুতলার মনজয়। কর্মীদের আত্মবিশ্বার পুনরুদ্ধার। শুভেন্দু অধিকারী সহ অন্যান্যদের দলত্যাগ সম্পর্কে নাম না করেই এদিন মমতার উবাচ, আপদ বিদায় হয়েছে।
এদিন সভাস্থলে উপস্থিত কর্মীদের উৎসাহ বলছে, ভাঙা আত্মবিশ্বাস অনেকটাই জোড়া লাগতে চলেছে এই ভোকাল টনিকে। বাকিটা বলবে ভোটবাক্স।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ (বাংলাদেশ) এর বিশেষ (কলকাতা) প্রতিনিধি রাজশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়। # 

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.