বাংলাদেশ সুগার ইনষ্টিটিউটের মহাপরিচালক কতৃক বাদীদের ডেকে নিয়ে জোঁড় পুর্বক স্বাক্ষর

পাবনা প্রতিনিধি: বাংলাদেশ সুগার ইনষ্টিটিউটের মহাপরিচালক কতৃক আদালতে বিচারাধীন থাকা মামলার উপেক্ষা করে বাদীদের ডেকে নিয়ে জোঁড় পুর্বক স্বাক্ষর নেওয়ার চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, ঈশ্বরদীর সুগারক্রপ ইনষ্টিটিউটের বৈজ্ঞানিকদের নিয়মিত করনের জন্যে মহামান্য হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের হয়।
মামলা নং১০৬১/২০১১ ইং সাল মামলাটির বাদী বৈজ্ঞানিক নুরুল কাশেম,  বৈজ্ঞানিক একরামুল হক, বৈজ্ঞানিক আতাউর রহমান সহ মোট ৪জন। বিবাদী ছিলেন ডিজি, কৃষিসচীব, জনপ্রশাসন সচীব।

উক্ত মামলাটি ২০১৫ইং সালে বাদী পক্ষে রায় ঘোষিত হয়।পরবর্ক্তীতে ঐ মামলাটির বিপক্ষে অ্যাডেট পক্ষের বিজ্ঞানি সূপ্রিম কোর্টে আপিল দায়ের করেন। সেখানেও বাদী বিজ্ঞানিদের পক্ষে  পুনরায় রায় ঘোষিত হয়। অথচ সেই সময় সুগারক্রপের মহাপরিচালক  আপিল দায়ের না করে তিনি হঠাৎ সুপ্রিম কোর্টে মামলাটি রিভিউডিভিশনে নিয়ে যান। সেখানে মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।

গত ২৭/৩/১৯ ইং তাখিখে বাংলাদেশ সুগারক্রপ ইনষ্টিটিউশনের মহাপরিচালক  হস্তক্ষেপ  করে তার নিজ দপ্তরে বসে মামলার বাদীপক্ষকে সুকৌশলে ডেকে নিয়ে তার অনুসারী বিজ্ঞানি কয়েকজনের সামনে সাধা কাগজে স্বাক্ষর  করে নেয় মামলার বাদীদের নিকট থেকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কয়েক জন জানান।

এদিকে এই ঘটনায় অনেকেই  ক্ষোভ প্রকাশ করে নিন্দা জানিয়েছে, কেউ কেউ বলেছেন প্রতিষ্টানের প্রধানের এমন আচারনে তারা হতভম্ব।

এ ঘটনার পর বিটিসি নিউজের পাবনা প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ড: আমজাদ হোসেনের দপ্তরে একাধিক বার যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া পায়নি।

তাছাড়া এ ব্যাপারে ড:সমজিৎ এর সাথে কথা বললে তিনি প্রথমে ঘটনাটি এরিয়ে যান। অপর এক প্রশ্নের উওরে তিনি বলেন মামলাটির হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট শেষ হয়েছে। আপীলেও শেষ হয়েছে। আমরা এটা সমোঝোতা করার স্বার্থে কাজটি করছি।

সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর পাবনা প্রতিনিধি মো: ময়নুল ইসলাম লাহিড়ী মিন্টু।#

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.