বিশেষ প্রতিনিধি: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ঘোড়াশাল পাওয়ার স্টেশন হবে বিদ্যুতায়নের আধুনিক হাব। এ হাব নরসিংদি-টঙ্গিসহ আশেপাশের এলাকায় মানসম্পন্ন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সহযোগিতা করবে। সাবস্টেশন ও জিআইএস সুইচিং স্টেশন বিদ্যুতের মান সমন্বিত রেখে দূরদূরান্তে ছড়িয়ে দেবে।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) ঘোড়াশাল পাওয়ার স্টেশন পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ঘোড়াশাল বাংলাদেশের বিদ্যুতায়নের প্রথম দিককার হাব। বঙ্গবন্ধুর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৪ সালে প্রথম ইউনিট কনিশনিং হয়েছিল। দ্বিতীয় ইউনিট ১৯৭৬ সালে কমিশনিং হলেও বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টাতেই সব কাজ সম্পন্ন হয়েছিল। এ পাওয়ার হাবের আধুনিকায়নের কাজ চলছে। এখান থেকে ১৩৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।
তিনি জানান, ঘোড়াশাল পাওয়ার স্টেশনের প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট ইতোমধ্যে বন্ধ (Retired) হয়েছে। তৃতীয় ও চতুর্থ ইউনিট রি-পাওয়ারিং করা হয়েছে। পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম ইউনিট সচল রয়েছে। সঞ্চালন লাইনের আধুনিকায়নের জন্য পিজিসিবি কাজ করছে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.