উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার উপজেলায় ১২ হাজার হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও এরইমধ্যে সে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। অর্জিত ১৮ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে উফশি, রঞ্জিত, বিআর-২২, বিআর-২৮, বিআর-৪৯, বিআর-৮৭, স্বর্ণবাসুরী, পায়জাম, কালোজিরা প্রভৃতি জাতের ধান চাষ করা হয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার ভিবিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ধানক্ষেতের মধ্যে পোতা বাঁশের কঞ্চি ও গাছের ডালের উপর বসে ফিঙ্গে, শালিক, দোয়েলসহ নানা প্রজাতির পাখি সুযোগ বুঝে ধান গাছের ক্ষতিকারক পোকা-মাকড় খেয়ে ফেলছে।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকাসহ প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত হওয়ায় এবার ফসলের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। ধান কাটার সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ইঁদুরের আক্রমণ না থাকায় ভালো ফলন হয়েছে এবিষয়ে কসবা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম বলেন, কসবা পৌর এলাকাসহ ১০টি ইউনিয়নে আমন ধানের সোনালি ঢেউ খেলছে প্রদত্ত বিনামূল্যের সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি উপকরণসহ সব কৃষি সহযোগিতা পৌঁছে দিয়েছে কৃষকদের মধ্যে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.