করোনা টীকা আবিষ্কারের ক্ষেত্রে অক্সফোর্ড এগিয়ে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

ছবি: সংগৃহীত

বিটিসি আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সৌম্য স্বামীনাথন জানিয়েছেন, করোনার টীকা আবিষ্কারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী এগিয়ে আছে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা।

এক সাক্ষাতকারে বিজ্ঞানী ড. সৌম্য স্বামীনাথন বলেছেন, করোনার প্রতিষেধক তৈরীর ক্ষেত্রে কে কতটা অগ্রসর হয়েছে, সেই পর্যায়ে বিবেচনা করে আমার মনে হয়, সম্ভবত অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের তৈরী টিকাই শীর্ষস্থানীয়।

ড. স্বামীনাথন আরও জানান, অক্সফোর্ডের করোনা প্রতিষেধকের পরেই উল্লেখযোগ্যভাবে সাফল্যের সঙ্গে এগোচ্ছে মার্কিন সংস্থা মডর্না’র তৈরী আরএনএ ভ্যাকসিন (Moderna RNA vaccine)। মডার্না আরএনএ ভ্যাকসিনের শেষ পর্বের ট্রায়াল শুরু হচ্ছে জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে। সুতরাং, খুব বেশী পিছিয়ে নেই মডার্নার তৈরী করোনা প্রতিষেধকও।

অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের তৈরী করোনা টীকার উৎপাদনের দায়িত্বে রয়েছে বৃটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট ‘অ্যাস্ট্রাজেনিকা’ ও বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট।

এদিকে বিভিন্ন স্থান থেকে বলা হচ্ছে, এ বছরের শেষ বা আগামী বছরের শুরুতে চলে আসতে পারে করোনার টীকা। তিনটি টীকা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রয়োগ বা বাজারে আসা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার। প্রতিযোগিতার এই দৌড়ে আছে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি। যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। ইসরাইল সহ বিভিন্ন দেশ।

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই করোনা প্রতিষেধকের দৌঁড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের তৈরী টিকা! বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সৌম্য স্বামীনাথন এসব কথা জানিয়েছন। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.