নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা: দিন ঘনিয়ে আসছে কেসিসি নির্বাচনের। ২৩ এপ্রিল প্রত্যাহারের শেষ দিন আর ২৪ এপ্রিল প্রতীক বরাদ্দ। এরপরই আনুষ্ঠানিক প্রচারনা শুরু। কিন্তু বহিষ্কারসহ শৃংখলা ভঙ্গের অভিযোগে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দলীয় সিদ্ধান্তের মধ্যেই এ নির্বাচনের কাউন্সিলর পদে প্রধান দু’টি রাজনৈতিক দলেই একাধিক প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও প্রত্যাহারের উদ্যোগ দু’দলেই। কেসিসির ১৭টি ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের ২৬ জন এবং ১৬টি ওয়ার্ডে বিএনপির ২২ জন অতিরিক্ত প্রার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে অবশ্য বিএনপির ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে ৩১নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় সেখানে বিকল্প প্রার্থীকে দলীয় প্রার্থী করা হবে না জামায়াতের সাথে সমন্বয় করে বর্তমান কাউন্সিলরকে সমর্থন দেয়া হবে সেটি নিয়েও আলোচনা চলছে। আ’লীগ-বিএনপির অতিরিক্ত প্রার্থীরা ২৩ এপ্রিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করলেই তারা হবেন বিদ্রোহী প্রার্থী। সে ক্ষেত্রেই ওইসব প্রার্থীর বিরুদ্ধে নেয়া হতে পারে সাংগঠনিক ব্যবস্থা। অবশ্য আওয়ামীলীগের ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে ২০ নম্বর ওয়ার্ডের দলীয় প্রার্থী ছাড়া সকলেই নির্দিষ্ট দিনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সেখানেও বিকল্প প্রার্থী খুঁজছে দলটি। কেসিসি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো: ইউনুচ আলী প্রদত্ত তালিকায় দেখা যায়, ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের ঘোষিত প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মো: শাহাদাত মিনা হলেও এ ওয়ার্ডে আরও প্রার্থী হয়েছেন ওয়ার্ড আ’লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাক শেখ আব্দুর রাজ্জাক, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আ’লীগের দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সভাপতি মো: শাকিল আহমেদের পাশাপাশি মনোনয়ন দিয়েছেন ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এফ,এম, জাহিদ হাসান জাকির ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো: রাজা খান।
যদিও রাজা খানের মনোনয়নপত্রটি বাছাই ও আপীলে বাতিল হয়েছে। এমনিভাবে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি গোলাম রব্বানী টিপুর পাশাপাশি মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আ’লীগের সমর্থক মো: আফজাল হোসেন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী মো: হারুন-অর-রশীদের পাশাপাশি মনোনয়ন দিয়েছেন থানা সহ-সভাপতি শেখ মোহাম্মদ আলী, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক শাহ মো: ওয়াজেদ আলী মজনু ছাড়াও মনোনয়ন দিয়েছেন ২৯ মার্চের উপ-নির্বাচনে অংশ নেয়া দলীয় প্রার্থী মো: মিজানুর রহমান তরফদার ওরফে মিজা তরফদার, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক মোল্লা হায়দার আলী ছাড়াও প্রার্থী হয়েছেন নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি এম,ডি, মাহফুজুর রহমান লিটন, ১০নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর ফাউন্ডেশনের খালিশপুর থানা সভাপতি ডা: এএসএম সায়েম মিয়া ছাড়াও মনোনয়ন দিয়েছেন থানা আ’লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এসএম গিয়াস উদ্দীন ও নগর যুবলীগের সদস্য কাজী তালাত হোসেন কাউট, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সভাপতি মুনশী আ: ওদুদসহ মনোনয়ন দেন যুবলীগ নেতা শাহরিয়ার বাবু ও কাজী নেয়ামুল হক মিঠু, ১২ নম্বর ওয়ার্ডের দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক আসলাম খাঁন মুরাদ ছাড়াও মনোনয়ন দেন যুবলীগ নেতা চৌধুরী মিরাজুর রহমান, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী নগর নির্বাহী সদস্য শেখ মোশারাফ হোসেনসহ মনোনয়ন দিয়েছেন মুক্তযোদ্ধা প্রজন্মলীগের নগর সভাপতি শেখ মফিজুর রহমান পলাশ ও ওয়ার্ড আ’লীগের নির্বাহী সদস্য মো: মনিরুল ইসলাম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী টিএম আরিফ ছাড়াও মনোনয়ন দেন ওয়ার্ড আ’লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো: পারভেজ আহম্মেদ পলাশ ও যোগদানকারী আ’লীগ নেতা এসএম রাজুল হাসান রাজু, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী কাজী আবুল কালাম আজাদ বিকুসহ মনোনয়ন দিয়েছেন ওয়ার্ড আ’লীগের সদস্য মো: নুর ইসলাম শেখ, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের দলীয় প্রার্থী মো: ফয়েজুল ইসলাম টিটোর পাশাপাশি মনোনয়ন দিয়েছেন গতবারের পরাজিত আ’লীগের প্রার্থী বীরেন্দ্রনাথ ঘোষ ও যুবলীগ নেতা মাছুম-উর-রশিদ, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সভাপতি এএনএম মঈনুল ইসলাম নাসিরসহ মনোনয়ন দেন নগর শ্রমিক লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো: আসাদুজ্জামান আসাদ, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো: আলী আকবর টিপু ছাড়াও মনোনয়ন দেন নগর যুবলীগের সদস্য শেখ শহীদ আলী, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী সাবেক কাউন্সিলর জেড, এ, মাহমুদ ডন ছাড়াও মনোনয়ন দিয়েছেন ওয়ার্ড আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মো: শাহ্ আলম মৃধা এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম আসাদুজ্জামান রাসেলের পাশাপাশি অতিরিক্ত মনোনয়ন দেন গত নির্বাচনের দলীয় প্রার্থী মো: জিয়াউল ইসলাম মন্টু, ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো: পিটু মোল্লা ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক মো: শরিফুল ইসলাম মুন্না।
একইভাবে ১নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো: মহিউদ্দিনকে। কিন্তু তার পাশাপাশি আরও মনোনয়নপত্র দেন বিএনপি নেতা মো: শাহজী কামাল টিপুও। একইভাবে ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শেখ শামসুদ্দিন আহম্মেদ প্রিন্স দলীয় প্রার্থী হলেও আরও মনোনয়ন দেন ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক শেখ আনছার আলী, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মো: সুলতান মাহামুদ পিন্টু দলীয় প্রার্থী হলেও অতিরিক্ত মনোনয়ন দেন ওয়ার্ড বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো: রিয়াজ পারভেজ, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর শেখ জাহিদুল ইসলামসহ মনোনয়ন দিয়েছেন ওয়ার্ড সভাপতি এ্যাড. শেখ মোহাম্মদ আলী ও বিএনপির একাংশের নেতা কাজি ফজলুল কবির টিটো, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো: ফারুক হিল্টনসহ মনোনয়ন দিয়েছেন সাবেক কাউন্সিলর শেখ খায়রুজ্জামান খোকা, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী সাবেক কাউন্সিলর এইচ এম আবু সালেক ছাড়াও মনোনয়ন দিয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর ও একাংশের নেতা মো: মুনিরুজ্জামান, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এসএম আব্দুর রহমান ডিনোসহ মনোনয়ন দেন ওয়ার্ড সভাপতি মো: হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সভাপতি শেখ জামিরুল ইসলাম ছাড়াও প্রার্থী থাকছেন বর্তমান কাউন্সিলর মো: আনিছুর রহমান বিশ্বাস, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো: আশফাকুর রহমান কাকনসহ মনোনয়ন দিয়েছেন বিএনপি নেতা শেখ মনিরুজ্জামান মনি, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো: মাহবুব কায়সারসহ মনোনয়ন দেন নগর বিএনপির সদস্য আফজাল হোসেন পিয়াস, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর মো: শমসের আলী মিন্টু ছাড়াও মনোনয়ন দেন বিএনপি নেতা এসএম খায়রুল বাশার, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান আরজু ছাড়াও মনোনয়ন দেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক তৈয়বুর রহমান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সহ-সভাপতি এসএম মনিরুল ইসলামের পাশাপাশি আরও মনোনয়ন দেন সাবেক কাউন্সিলর মাহামুদ আলম বাবু মোড়ল, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে দল মনোনীত প্রার্থী ওয়ার্ড সভাপতি মো: হাসান মেহেদী রেজভীসহ প্রার্থী থাকছেন বর্তমান কাউন্সিলর কে,এম, হুমায়ুন কবীর এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থী ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক মো: আসলাম হোসেনের পাশাপাশি মনোনয়ন দিয়েছেন ওয়ার্ড সভাপতি জিএম আফসার ও সহ-সভাপতি মো: শহিদ খান। তবে আসলাম হোসেনের মনোনয়নপত্রটি বাতিল হয় ‘ঢ’ ফরমে স্বাক্ষর না থাকার কারনে।
এবারের নির্বাচনে মাত্র চারটি ওয়ার্ডে কোন দলেরই অতিরিক্ত প্রার্থী নেই। এর মধ্যে ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একজন করে চারজন এবং ৮, ১৭ ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে আ’লীগ, বিএনপি ও ইসলামী আন্দোলনের একজন করে প্রার্থী রয়েছেন। ২, ১৮ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে অন্যান্য দলের পাশাপাশি প্রার্থী দিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি। ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডের মধ্যে জাতীয় পার্টি ১১টি ওয়ার্ডে প্রার্থী দেয়ার কথা ঘোষণা করলেও মনোনয়ন জমা দেয়া হয়েছে মাত্র ছয় টিতে।
বাকী পাঁচটি ওয়ার্ডের কোন মনোনয়ন জমা দেয়নি জাপা। তবে ইসলামী আন্দোলন ৩১টি ওয়ার্ডেই প্রার্থী দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী দিয়েছে ৫টি ওয়ার্ডে। এ নিয়ে বিএনপির সাথে প্রাথমিক আলোচনা হলেও উভয় দলের মধ্যে কোন সমঝোতা হয়নি। ১ নম্বর ওয়ার্ডে বিকল্প ধারার প্রার্থী মো: জাহাঙ্গীর লস্কর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার আগেই ফরম পূরণ করে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিয়ে দলীয় প্রার্থী হয়েছেন বলে আন্দোলনের নগর সহ-সভাপতি ও কেসিসি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব শেখ মো: নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন।
এদিকে, জেলা বিএনপির নির্বাহী সভায় সম্প্রতি সিদ্ধান্ত হয় যে, কেসিসির ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান মনি, ২৫নং ওয়ার্ডের প্রার্থী তৈয়বুর রহমান, ২৭নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর কে এম হুমায়ন কবীরকে বিজয়ী করতে কাজ করবে জেলা বিএনপি। নগর আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক মাহাবুবুল আলম সোহাগ বলেন, যারা বিভিন্ন ওয়ার্ডে অতিরিক্ত প্রার্থী হয়েছেন প্রাথমিকভাবে ধরে নেয়া হচ্ছে যে, তারা দলীয় প্রার্থীর পক্ষে সাপোর্টিং প্রার্থী হয়েছেন। ২৩ এপ্রিল প্রত্যাহার না করা হলে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে সেটি পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। অবশ্য ইতোমধ্যেই দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন যে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলের পক্ষ থেকে মোবাইল টিম থাকবে। কেউ কোন দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার প্রমান পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে ওই টিম। এ ব্যাপারে কাউকে কোন ছাড় দেয়া হবে না।
নগরর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম বলেন, যেহেতু জাতি, দেশ ও দল একটি কঠিন সময় পার করছে সেহেতু দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যারা প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রথমে এসব বোঝানো হবে। বিশেষ করে যখন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে তখন দলের মধ্যে যাতে কোন প্রকার বিভেদ না থাকে সেটিই বলা হবে। ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগ পর্যন্ত কাউন্সিলিং করে দেখা হবে। এর মধ্যেও যদি কেউ মনোনয়ন প্রত্যাহার না করেন সে ক্ষেত্রে সাংগঠনিক কি ব্যবস্থা নেয়া হবে সেটি পরে সিদ্ধান্ত হবে। তবে সার্বিক বিষয়টি সবারই বোঝা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তাদেরও যেমন দলের প্রতি দায়বদ্ধতা আছে তেমনি দলীয় সিদ্ধান্তের বিষয়টিও সবার উপলব্ধি করা উচিত। আওয়ামীলীগ ও বিএনপি উভয় দলের পক্ষ থেকেই ২৩ এপ্রিলের মধ্যে অতিরিক্ত প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হবে এমনটি বলা হলেও এ পর্যন্ত কোন উদ্যোগের খবর পাওয়া যায়নি। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.