লালমনিরহাটের ভয়ঙ্কর পারভীন পরকীয়াই যার নেশা”,কে ইনি,?সাবধান!!!

লালমনিরহাট প্রতিনিধি: লালমনিরহাটের ভয়ঙ্কর শীর্ষ পরকীয়া সম্রাজ্ঞী শাহনাজ পারভীন দীপ্তি। চালচলন ও জীবনযাপনে তার আভিজাত্যের ছাপ। চলেন উচু তলার মানুষের সঙ্গে। পরকীয়ার ব্যবসা করে তিনি টাকার পাহাড় গড়েছেন। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে গড়ে তুলেছেন সমাজের বড় বড় মানুষের সাথে সখ্যতা।
দেখতে বেশ সুন্দরী এই পরকীয়া সম্রাজ্ঞী। নিজেকে টিকিয়ে রাখতে রূপের জাদুতে বহু পুরুষের মন ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছেন। পরকীয়া তার কাছে পুতুল খেলার মতো। কারণ, পুরুষকে নিয়ে খেলতেই তার ভালো লাগে। তাই একে একে তিনি তুষভান্ডার থেকে শুরু করে ঢাকা শহরের আভিজাত্য মানুষের সোনার সংসারে লাগিয়েছেন সাংসারিক জলন্ত আগুন।
দীপ্তির বয়স চল্লিশের মতো। অতি দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। গড়েছেন বিপুল সম্পত্তি। লালমনিরহাট কালিগঞ্জ থানার তুষভান্ডার ভুমি অফিসের বিপরীতে থাকেন দো তালা বাড়ীতে রুমে এসি, আছে লাইটেস মাইক্রোবাস, রংপুর শহরের ধাপ এলাকায় ৬ শতক জমি।
অন্য দশ নারীর চেয়ে তিনি সুন্দরী। স্কুলের গন্ডি না পেরুলেও আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যবহার করেন তিনি। পরিপাটি পোশাক ও গহনা দিয়ে সবসময় নিজেকে আকর্ষণীয় করে রাখেন। দেখলে যে কারো মনে হতে পারে- অভিজাত ঘরের মেয়ে তিনি। এখন অভিজাতভাবেই চলাফেরা করেন। কী নেই তার! আছে গাড়ি-বাড়িসহ বিপুল অর্থবিত্ত।
কিন্তু এক সময়ের দরিদ্র দীপ্তির কিভাবে এত অর্থবৈভব আসেলো, যে কারো প্রশ্ন আসতেই পারে। সেই প্রশ্নের উত্তরে রয়েছে দীপ্তির উত্থানের গল্পে। দীপ্তি নিজেকে বিকশিত করতে সরকারী দলের কতিপয় নেতাদের সঙ্গে মেলামেশা শুরু করেন। অভিযোগ রয়েছে, ঢাকা ধানমন্ডিতে ফ্ল্যাট রয়েছে তার।
আর এ ফ্ল্যাটে দেহ ব্যবসা করেন তিনি নিজেও। সেই ফ্লাটে থাকে শাহনাজ পারভীন দীপ্তির ছোট ভাই মাসতরী রহমান বিপুল(৩৭) ও কলেজ পড়ুয়া বড় মেয়ে। আর মোবাইলে যোগাযোগ ও দিনক্ষন ঠিক হলে দীপ্তি চলে আসে লালমনিরহাট থেকে ঢাকার সেই ফ্ল্যাটে।#

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.