মহেশপুরে করোতোয়া নদীর জায়গা দখল করে পাকা ইমারত নির্মাণ, কর্তৃপক্ষ নিরব

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের মহেশপুরে করোতোয়া নদীর জায়গা দখল করে পাকা ইমারত নির্মাণ করলেও সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ নাকে তৈল দিয়ে ঘুমাচ্ছে।
জানা গেছে উপজেলার স্বরুপপুর ইউনিয়নের গোকুলনগর গ্রামের মৃতঃ শাহাদাত হোসেনের ছেলে লাল মোহাম্মাদ ভোলা, মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুজন সরকারের নির্দেশ অমান্য করে সম্পুন্য অবৈধ ভাবে সরকারী জমি দখল করে পাকা ঘর নির্মাণ করছে ।
ইতিপূর্বে নজরুল ইসলাম ভোলার ঘরের সংবাদটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুজন সরকার জানতে পারলে, স্বরুপপুর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম স্বরোজমিন গিয়ে তাহা বন্ধ করে দেন।
এরপর ওই এলাকার একজন ক্ষমতাধর ব্যক্তি সরকারী জায়গায় ঘর করব পারলে কেউ ঠেকাও । ওই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে এশিয়ার বৃহত্তম বীজ উৎপাদন খামার থেকে কোটি কোটি টাকা অবৈধ উপায়ে আয় করে এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।
ইতিমধ্যেই চার কোটি টাকার বীজ চুরির মামলায় ৫ জন ডিডি প্রত্যাহার ও সাসপেন্ড হলেও, পার্শ্ববর্তী চুয়াডাঙ্গা জেলা ও জীবননগর উপজেলার সেন্টিকেট বাহিনী ও দত্তনগর বাজারে ফার্মের বিভিন্ন ধান, বীজ, গরু, যুগ যুগ ধরে নিম্নমানের সার ফার্মের সরবরাহ ও নিম্নমানের ঔষধ সরবরাহ করে থাকেন।
পার্শ্ববর্তী উপজেলা জীবননগর থানা তাদের রয়েছে একাধিক আলিশান বাড়ি গাড়ি বীজ ফার্মের টেন্ডার নিয়ে দীর্ঘ একটি সন্ত্রাসী বাহিনী ফার্ম থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।  আবার ওরাই সরকারি জমি দখল করে অবৈধ পন্থায় পাকা ঘর নির্মাণ করছে।
ওই এলাকার কুখ্যাত একজন সন্ত্রাসী তার নেতৃত্বে জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, অঞ্চলে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে নিজ এলাকার তার অন্যায় কাজের কেহ বিরোধিতা করলে জীবননগর ও চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে এলাকার মানুষকে শায়েস্তা করে থাকে।
বিষয়গুলো নিয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এশিয়ার বৃহত্তর ফার্মের তদন্ত করলে এ সমস্ত সন্ত্রাসীদের ভয়ঙ্কর তথ্য পাওয়া যাবে ।
এশিয়ার বৃহত্তম বীজ উৎপাদন খামারের এসমস্ত চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের তালিকা তৈরী করে আইনের আওতায় এনে বিষয়টি আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নিবেন কি ?

সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর ঝিনাইদহ প্রতিনিধি মো: আনোয়ার জাহিদ জামান। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.