নোয়াখালীতে কিছু জাতীয় নেতা অর্থের লালসায় একরাম চৌধুরীকে উস্কানি দেয় : কাদের মির্জা

নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা নোয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, নোয়াখালীতে অপরাজনীতির হোতা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। কয়দিন তার মুখ বন্ধ ছিল।
গতকালকে রাত্রে সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়ন আ’লীগের সহ-সভাপতি আলাম মাস্টারকে মদ খেয়ে রাতের ১২টায় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছে। তার ছেলে নাকি তার বিরুদ্ধে লেখেছে। এ সাহস, সে কোথ থেকে পায়। জেলা আ’লীগের সেক্রেটারী বাদ দেন। সে একজন এমপি। এভাবে মদ খেয়ে,যার তার সাথে, যা ইচ্ছা তাই বলবে। তাকে এ ক্ষমতা কে দিয়েছে। এত বড় দুঃসাহস তাকে কে দিয়েছে। কিছু জাতীয় নেতা আজকে অর্থের লালসায় তাকে উস্কানি দেয়। না হলে এ ছেলে এ সাহস কোথ থেকে পায়।
গতকাল বুধবার (৭ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নিজের ফেসবুক লাইভে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র কাদের মির্জা একরাম চৌধুরীকে ইঙ্গিত করে বলেন, আমাদেরকে বলে আমরা রাজাকার পরিবারের সন্তান। আমরা রাজাকার পরিবারের সন্তান নাকি, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান সেটার প্রমাণ নেত্রীর কাছে আছে। তোমার এ দুঃসাহস কোথ থেকে হয়েছে। যাকে ইচ্ছে তাকে মা ধরে গালিগালাজ করবে। তুমি কে। এত বড় শক্তি তুমি কোথ থেকে পেয়েছো। কাকে টাকা দিয়ে আজকে নোয়াখালীতে তুমি মুকুটহীন সম্রাট সাজতে চাও। কাকে টাকা দাও, সে কে। তাদের স্বরুপ উদঘাটন করা হবে। ছেড়ে দেওয়া হবেনা। আজকে লোভী অপরাজনীতির হোতারা আ’লীগকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
কাদের মির্জা অভিযোগ করেন, একরাম চৌধুরী দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেন। এত বড় সাহস সে কোথ থেকে পায়? কেন্দ্রীয় কিছু অর্থ লোভী নেতাদের কারণে তার মত ছেলে এ কথা গুলা বলার সাহস পায়।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর নোয়াখালী প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল (শিমুল)। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.