উজিরপুর প্রতিনিধি:বিএনপি জামায়াতের সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী নেতা ও বামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের ২ বারের নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ইউসুফ হোসেনের গল্পটা বাস্তবের সাথে শত ভাগ মিল খুঁজে পেয়েছেন ইউনিয়নবাসী।
তাই তাকে পূনরায় আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে ভোট প্রদান করে নির্বাচিত করে ডিজিটাল ইউনিয়ন উপহার পেতে চায় ভোটাররা। প্রতিটা মানুষের মধ্যে স্বপ্ন থাকে। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। কিন্তু যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙ্গিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল।
আজ এমন সফল ব্যক্তির কথা বলবো যিনি সকল প্রতিবন্ধকতা ডিঙ্গিয়ে বিশিষ্ট সমাজসেবক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন ও জনগনের আস্থা যুগিয়েছেন এবং বামরাইল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করেছেন। তিনি হলেন বামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের সফল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইউসুফ হোসেন হাওলাদার।
সাধারন মানুষের প্রত্যাশা পূরনে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছা শক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারন মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারু ভাবে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোপুরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়াল যে স্বপ্ন রয়েছে তা বাস্তবায়নের জন্য প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
তারন্যের প্রতীক এই ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটোকেই কাজে লাগিয়ে এগিয়ে চলছেন দূর্বার গতিতে। তিনি তার অসাধারন চৌকসতা ও সাফল্যতা দেখিয়ে যেমনি নিজে সকলের কাছে প্রিয় হয়েছেন। আর ঠিক আওয়ামীলীগের ভাবমূর্তিও তেমনি উজ্জল হয়েছে।
তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা-এতিমখানা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাহ মাঠ সংস্কার করেন এবং বিভিন্ন সময় নিজস্ব অর্থায়নে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা করে সাহায্যের হাত প্রসারিত করেন।
এ ছাড়াও গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন করেন। এমনকি গ্রাম্য সালিশীর মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকার সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।
তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে নিয়মিত ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিত থেকে স্থানীয় সরকারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফল ভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে। বাকী দিনগুলিতে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে উন্নয়নমূলক কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য এবং আশানুরুপ ভাবে সকল মানুষের সেবা করার জন্য এই ইউনিয়নের বাকী উন্নয়ন মূলক কাজ পরিচালনা করার দায়ীত্ব পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি পুনরায় চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামীলীগীর মনোনয়নের প্রত্যাশায় লোবিং ও ভোটারদের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য নিরলস ভাবে জনগনের সেবা করে ইতিমধ্যে ব্যাপক সাড়া পেয়েছেন। বামরাইল ইউনিয়নের উন্নয়নে তার বিকল্প নেই। এছাড়াও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগকে একমাত্র তিনি সুসংঘঠিত করে রেখেছেন। আসন্ন বামরাইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে ঘিরে বিভিন্ন এলাকায় হাটবাজার ও চায়ের দোকানে এবার চেয়ারম্যান কে নির্বাচিত হবেন তা নিয়ে নিয়ে জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে। এরমধ্যে ইউসুফ হোসেন হাওলাদার প্রথম সাড়িতে রয়েছেন।
এদিকে অধিকাংশ নেতাকর্মী ও ভোটাররা আওয়ামীলীগ ভক্ত ও কর্মিবান্দব নেতা ইউসুফ হোসেনকে পুনরায় চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়।
ইউপি চেয়ারম্যান ইউসুফ হোসেন হাওলাদার বিটিসি নিউজ এর প্রতিবেদককে জানান, সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য অগ্রনী ভ‚মিকা পালন করবো। ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়াই আমার লক্ষ্য।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.