৬৪তম মিনিটে আরেকটি সুযোগ নষ্ট হয় তাদের। ফেদেরিকো চিয়েসার শট পোস্টের পাশ দিয়ে চলে যায় বাইরে। ৮১তম মিনিটে স্টুয়ার্ট ডালাসের নেওয়া শটও পোস্টের বাইরে দিয়ে চলে যায়।
নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে অফসাইডের ফাঁদ ভেঙে এবং গোলরক্ষককে এড়িয়ে শট নেন কনর ওয়াশিংটন। তবে গোললাইনে গিয়ে বিপদমুক্ত করেন এড়ান ডিফেন্ডার লিওনার্দো বোনুচ্চি।
শেষ পর্যন্ত কোন দলই আর গোলের মুখ দেখেনি।
একই সময়ে চলা বুলগেরিয়ার বিপক্ষে প্রথমে নোয়া ওকাফোরের গোলে এগিয়ে যায় সুইজারল্যান্ড। খানিক পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রুবেন ভার্গাস। তাদের তৃতীয় গোলটি করেন সেদ্রিক। ঘরের মাঠে রেমো ফ্রয়লারের গোলে বিশ্বকাপে ওঠার উপলক্ষটা আরও রঙিন করে সুইসরা।
বিশ্বকাপে খেলার আশা অবশ্য একেবারে শেষ হয়ে যায়নি ইতালির। সেজন্য তাদের পাড়ি দিতে প্লে-অফের কঠিন পথ।
ইউরোপ অঞ্চলের বাছাইয়ে ১০ গ্রুপের শীর্ষ ১০ দল সরাসরি পাবে কাতার বিশ্বকাপের টিকেট। ১০ গ্রুপের রানার্সআপ ও নেশন্স লিগের সেরা দুই গ্রুপ জয়ী মিলে ১২ দলের প্লে-অফে ইউরোপ থেকে আরও তিনটি দল সুযোগ পাবে বিশ্বকাপে খেলার। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.