৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘পাকিস্তান জালিয়াতি দিবস’ নির্ধারণ

বিটিসি আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মিরের জনগণ ৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘পাকিস্তান জালিয়াতি দিবস’ হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই দিনটিকে পাকিস্তানের তথাকথিত সংহতি দিবস পালনের পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
এই দিবসটি হুট করেই পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়নি কাশ্মিরি জনগণ। তথাকথিত সংহতির নামে পাকিস্তানের বিভিন্ন কার্যক্রম তাদের এই পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করেছে। কাশ্মিরিদের দাবি, সংহতির নামে জালিয়াতি করছে পাকিস্তান।
শিক্ষার নামে পাকিস্তানি যুবকদের ধ্বংস করছে তারা। এমনকি ফতোয়া জারি করছে, যেখানে ছাত্রদের তথাকথিত জিহাদ এবং অস্ত্র হাতে তুলে নিতে হবে। যার কারণে কাশ্মিরে ধ্বংসযোগ্য আরও বেড়েছে। পাকিস্তান হয়তো এরকম সংহতিই চায়।
সমাজের উগ্রবাদ পাকিস্তানের সংহতির আরেকটি উপহার। তারা কাশ্মিরের যুবকদের টার্গেট করেছিল। বছরের পর বছর ধরে তাদের জঙ্গিবাদ এবং তথাকথিত ‘আজাদী’ ধারণার প্রতি প্ররোচিত করেছে।
কাশ্মীরি পিতামাতারা সর্বদা আকাঙ্ক্ষা করে যে তাদের সন্তানদের ভাল শিক্ষা লাভ করা উচিত। একটি শালীন এবং পুণ্য-ভিত্তিক জীবনযাপন করা উচিত। কিন্তু নিষ্পাপ শিশুদের জন্য পাকিস্তানের অন্য পরিকল্পনা ছিল। তারা বন্দুক রফতানি করে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি ও প্রলোভন দিয়ে তরুণদের উগ্রবাদী করা শুরু করে।
সংহতি প্রকাশের আরও এক উপায় হচ্ছে কাশ্মিরে মাদকের বিস্তার। এমনকি এই কার্যক্রমে ড্রোনের ব্যবহারও হচ্ছে। পাকিস্তান এখন কাশ্মিরি যুবকদের মাদকে আসক্ত করে তাদের টার্গেট করছে।
প্রথমে অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং পরবর্তীতে কাশ্মীরের প্রজন্ম ধ্বংস নিশ্চিত করে যুবকদের মাদক দিয়ে নষ্ট করাকেও সংহতির উপহার বলা যেতে পারে। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.