বিলুপ্ত প্রায় ২২টি প্রজাতির দেশীয় মাছ প্রজননের জন্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন

বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাংলাদেশ বিলুপ্ত প্রায় ২২টি প্রজাতির দেশীয় মাছ প্রজননের জন্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষনা ইনস্টিটিউট।মাছের উৎপাদন আরও বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ মৎস্য গবেষনা ইনস্টিটিউট কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি এপর্যন্ত মাছ চাষের উপর ৬৪টি নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। যা এসব মাছের বিলুপ্তিরোধে কাজ করবে। দেশে প্রাণিজ আমিষের ৬০ শতাং আসে মাছ থেকে। ইতোমধ্যে সাধু পানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।

বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি ও গবেষণা প্রকল্প প্রণয়ন সংক্রান্ত আঞ্চলিক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গবেষণা কেন্দ্রের মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ, খুলনার উপ-পরিচালক মোহাঃ মজিনুর রহমান।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ, খুলনার সাবেক কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ম্যানেজার শেখ শফিকুর রহমান, লোনা পানি মৎস্য গবেষনা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিলুফা বেগম। বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এফ এম শফিকুজ্জোহার সভাপতিত্বে কর্মশালায় দশটি গবেষনা প্রকল্প উপস্থাপন করা হয়।

গবেষনা কেন্দ্রের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এইচ এম রাকিবুল ইসলাম, ড. এএসএম তানবিরুল হক, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এমডি শরিফুল ইসলাম গবেষনা প্রকল্পের ফলাফল ও সম্ভানা সম্পর্কে অবহিত করেন।

এসময় বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. খালেদ কনক, জেলা চিংড়ি চাষী সমিতির সভাপতি মহিতুর রহমান সুমন, চিংড়িচাষী ও গনমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর বাগেরহাট প্রতিনিধি মাসুম হাওলাদার। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.