তামাক দ্রব্যের ওপর কর বাড়িয়ে সুস্থ তরুণ সমাজ গড়ে তোলার আহবান

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ধূমপান এবং জর্দা, গুল ও সাদাপাতা করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হবার ঝুঁকি অনেক গুন বাড়িয়ে দেয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ধোঁয়াবিহীন তামাক যেমন জর্দা,গুল ও সাদাপাতা নারীরা বেশী ব্যবহার করছে।

তাই এ সকল ক্ষতিকর তামাকজাত দ্রব্য নারী, শিশু ও তরুণদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে এবং হাতের নাগাল থেকে দূরে রাখার পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওয়াসিকা আয়শা খান,সংসদ সদস্য,সংরক্ষিত নারী আসন-৭,অনুরোধ জানান।

উবিনীগ ও তামাক বিরোধী নারী জোট (তাবিনাজ)আয়োজনে গতকাল বুধবার (১০ ই জুন) ২০২০ তারিখে তামাক দ্রব্যের ওপর কর বাড়ান, সুস্থ্য তরুণ সমাজ গড়ে তুলুন শীর্ষক Face book Live আলোচনা কালে ওয়াসিকা আয়শা খান,সংসদ সদস্য,সংরক্ষিত নারী আসন-৭,এ কথা বলেন।

তিনি বলেন বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস যে হারে ছড়াচ্ছে তা অত্যান্ত উদবেগ জনক। এ সংক্রমনে আরো ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে সিগারেট, বিড়ি, জর্দা,গুল ও সাদাপাতা ব্যবহারের কারনে। সংসদ সদস্য উৎবেগ প্রকাশ করে বলেন তামাক কোন নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য নয় এবং কোভিড়-১৯ মোকাবেলায় বাঁধা সৃষ্টি করছে, এখনি সময় এ সকল দ্রব্যের ব্যবহার বন্ধ করতে উদ্যোগ গ্রহন করার।

তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকলে ফুসফুস ও শরীরের অন্যান্য অঙ্গপ্রতঙ্গ ক্ষতি রোধ করা যাবে এবং করোনা সংকট কালে মোকাবেলায় সহায় হবে। এ করোনা সংকট কালে বাংলাদেশ এক কঠিন সময় পাড় করছে। জনস্বাস্থ্য রক্ষার্থে সরকার ও নীতি নির্ধারক পর্যায় তামাক নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখা প্রয়োজন।

উবিনীগ ও তাবিনাজের দাবীর প্রতি সমর্থন জানিয়ে ওয়াসিকা আয়শা খান, সংসদ সদস্য, সংরক্ষিত নারী আসন-৭, বলেন সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুল ও সাদাপাতা সহজলভ্যতা কমিয়ে এবং এই সকল ক্ষতিকর দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে দেয়া একান্ত প্রয়োজন। তাহলে ২০৪০ সালের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।

বার্তা প্রেরক: সাইদা আখতার, সমন্বক, তাবিনাজ। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.