গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে সেচ লাইসেন্স থাকা সত্বেও দেড়শ বিঘা জমির আবাদ অনিশ্চিত 

ফাইল ছবি
গাইবান্ধা প্রতিনিধি: গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে সেচ লাইসেন্স থাকার পরেও পাশাপাশি একই ক‍্যাচম‍্যান্ট এলাকায় আরো একটি নতুন লাইসেন্স প্রদান করায় পূর্ব ফরিদপুর পাতারের প্রায় দেড়শ বিঘা জমির আবাদ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এব‍্যাপারে ভুক্তভোগীরা উপজেলা সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে অভিযোগ দাখিল করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, উপজেলার পবনাপুর ইউনিয়নের পূর্ব ফরিদপুর গ্রামের আয়তাল হকের ছেলে শাহীন মিয়া  অ/৩৫২ অগভীর নলকূপের লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়ে অদ‍্যাবধি নবায়নসহ সেচকার্য‍্য চালিয়ে আসিতেছে।
এর মধ্যে একই ক‍্যাচম‍্যাট এলাকায় মৃত আবুল কাশেমের ছেলে আব্দুল লতিফকে একটি নতুন লাইসেন্স প্রদান করেন উপজেলা বিআরডিসি(সেচ)এর সহকারি প্রক‍ৌশলী।
এর মাঝে আরো একটি পুরাতন লাইসেন্স রয়েছে মৃত চাঁদ মিয়ার ছেলে বাবলু মিয়ার। তার লাইসেন্স নাম্বার অ/১০৪২। জে, এল নং ৯৮ খথিয়ান নং ৭৬২ /৪১৭ হাল দাগ নং ২০১০। এটিও নিয়মিত নবায়নকৃত।
উপজেলা বিআরডিসি (সেচ) থেকে যত্রতত্র সেচ লাইসেন্স দেয়ার কারণে উক্ত এলাকার প্রায় দেড়শ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো আবাদ একেবারে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
উপজেলা বিআরডিসি (সেচ) এর সহকারী প্রকৌশলী বিটিসি নিউজকে জানান, এবিষয়ে উপজেলা সেচ কমিটির মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এব‍্যাপারে উপজেলা সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুজ্জামান নয়ন বিটিসি নিউজকে জানান, তদন্ত পূর্বক  ব‍্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর গাইবান্ধা প্রতিনিধি মো: শাহরিয়ার কবির আকন্দ। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.