খুলনায় কাউন্সিলরকে লক্ষ্য করে বোমা হামলা মামলা হয়নি, নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর ও মারধরের ঘটনায় দুটি মামলা

 

খুলনা ব্যুরো: খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ৭নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী সুলতান মাহমুদ পিন্টুকে লক্ষ্য করে গুলি ও বোমা নিক্ষেপ করার ঘটনায় কোন মামলা হয়নি। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ কাউকে গ্রেফতারও করতে পারেনি। এদিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুনকে পিটিয়ে জখম করার অভিযোগে দু’টি মামলা করা হয়েছে।

শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় বিএনপি মনোনীত ৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী সুলতান মাহমুদ পিন্টু গণসংযোগ শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা তাকে লক্ষ্য করে দুটি ককটেল এবং দুই রাউন্ড গুলি বর্ষণ করে। এ ঘটনায় সুলতান মাহমুদ পিন্টু অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পান। তবে এ ঘটনায় পিন্টু এবং তার পরিবারের কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।

উক্ত ওয়ার্ডের যমুনা রোডের রাজধানীর মোড়ে আ’লীগের কার্যলয়ের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর, টিভি, নির্বাচনী প্রচার কাজের মাইকসহ অন্যান্য জিনিসপত্র চুরির অভিযোগ এনে ২৬ জনের বিরুদ্ধে এজাহার ও অজ্ঞাত ১০/১৫ জনের নামে মামলা করেছেন শেখ শফিকুল ইসলাম। ছাত্রলীগ নেতা মামুনকে মারধর ও স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগে মামুন বাদী হয়ে ১৪ জনের নামে মামলা ও ৮০ জনেক অজ্ঞাতনামা আসামী করে মামলা দায়ের করেন।

এদিকে, খালিশপুর থানার ওসি সরদার মোশাররফ হোসেন বলেন, কাউন্সিলর প্রার্থী পিন্টুকে লক্ষ্য করে কোনো গুলির ঘটনা ঘটেনি। ৫টি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.