৩০ বছর বয়সে যেভাবে ৩০০ কোটি টাকার মালিক

বিটিসি বিনোদন ডেস্ক: ক্যারিয়ারে শুরুর দিকে অনেক সময় ধরে তাঁকে লড়াই করতে হয়েছে ‘স্বজনপ্রীতি বিতর্ক’ নিয়ে। মহেশ ভাটের মেয়ে বলেই করণ জোহর সুযোগ দিয়েছেন—সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হরহামেশাই দেখা যেত এমন পোস্ট।
তবে অভিষেকের ১১ বছর পর এ ধরনের কথা হয় কমই। নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে সব বিতর্ক ভুলিয়ে দিয়েছেন তিনি। জিতেছেন পাঁচটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। এক দশকের বেশি সময় ধরে হিন্দি সিনেমার সঙ্গে যুক্ত আলিয়ার মোট সম্পদের পরিমাণ এখন ২২৯ কোটি রুপি (প্রায় ৩০০ কোটি টাকা)।
মাত্র ৩০ বছর বয়সেই কীভাবে এত সম্পত্তির মালিক হলেন আলিয়া? ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস অবলম্বনে সেটেই জেনে নেওয়া যাক।
সিনেমা: আলিয়া ভাট অভিনেত্রী, ফলে তাঁর আয়ের বড় অংশ আসে অভিনয়ের পারিশ্রমিক থেকেই। ২০১২ সালে প্রথম সিনেমা ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’-এর জন্য ১৫ লাখ রুপি পেয়েছিলেন তিনি, এখন ছবি প্রতি ১০ থেকে ১২ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নেন আলিয়া। তবে সিনেমা থেকে সিনেমায় এটা ওঠা–নামা করে।
যেমন গত বছর মুক্তি পাওয়া ব্যবসাসফল ও প্রশংসিত সিনেমা ‘গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াবাড়ি’র জন্য পেয়েছেন ২০ কোটি রুপি।

বিজ্ঞাপন ভারতের বিজ্ঞাপনের বাজারে অন্যতম কাঙ্ক্ষিত তারকা আলিয়া ভাট। প্রতিটি বিজ্ঞাপনচিত্রের জন্য আড়াই থেকে তিন কোটি রুপি নেন তিনি। এ ছাড়া কোনো পণ্যের যদি শুভেচ্ছাদূত, তাদের পণ্যের প্রচারে যদি হাজির থাকতে হয়; তাহলে পারিশ্রমিক আরও বাড়ে।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.