কারখানার ভিতর প্রচুর পরিমাণে থার্মোকল মজুত থাকায়, আগুন খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আতঙ্কে কারখানার শ্রমিকরা বেরিয়ে আসেন বাইরে। তাঁরাই প্রথমে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান।
জানা গিয়েছে, কারখানার একাংশে আগুন লাগার খবর পেয়ে প্রথমে সেখানে গিয়েছিল দমকলের একটি ইঞ্জিন। পরে আরও কয়েকটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। অভিযোগ, দেরি করে দমকল আসায় কারখানাটির একটি অংশ সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। দমকলের প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে ওই কারখানায়।
প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থও মজুত ছিল তার ভিতরে। যদিও কারখানার ভিতর অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল বলে জানানো হয়েছে দমকলের তরফে। কিন্তু তা সত্ত্বেও কারখানার একাংশকে আগুনের গ্রাস থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.