উজিরপুর প্রতিনিধি:বরিশালের উজিরপুরে আসন্ন সাতলা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সাবেক ৩ বারের মত নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি মরহুম আঃ খালেক আজাদের ছেলে বিশিষ্ট সমাজ সেবক,দানবীর,প্রতিবাদী, এমবিএ পাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, উজিরপুর উপজেলা শাখার ছাত্রলীগের সাবেক দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক, বর্তমান আওয়ামীলীগ নেতা, সাতলা ছাইদিয়া দারুল উলম মাদ্রাসার সদস্য,উত্তর সাতলা বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাতলা স্কুল এন্ড কলেজের প্রভাষক ,আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান, ত্যাগী নেতা মোঃ মশিউর রহমানকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় ইউনিয়নবাসী।
তিনি আওয়ামীলীগের মনোয়ন পেয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে বাবার আদর্শকে অনুসরন করে জনগনের খেদমত করতে চায়। গরীব দুখী মানুষের প্রিয়-আস্থাভাজন, যুব সমাজের অহংকার, সৎ চরিত্রের অধিকারী,ন্যয়পরায়ন তিনি। ইতিমধ্যে এলাকার অলি গলিতে পোষ্টারে পোষ্টারে ছেয়ে গেছে তার।
এর মধ্যে তার সমর্থকরা বিভিন্ন স্থানে রং বেরং এর ফেইসটুন,ব্যানার,পোষ্টার সাটিয়েছে তা চোখে পড়ার মত। অন্যান্য প্রার্থীদের ব্যানার ও পোষ্টার কম দেখা মিললেও তার ব্যপক ব্যানার ও ফেইসটুন দেখা গেছে। যেখানেই চোখ যায় সেখানেই তার ছবি দেখা যাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তাকে ভোট প্রদান করে বিজয় করার অঙ্গিকার করে জোট বেধেছে অধিকাংশ ভোটাররা।
তিনি নির্বাচিত হলে এলাকায় মসজিদ,মাদ্রাসা, রাস্তা,ঘাট,শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ব্যপক উন্নয়ন হবে। এছাড়াও মাদক, সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ মুক্ত হবে। গরীব দুখী মানুষ শেষ আশ্রয়স্থল খুজে পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে ভোটাররা। আসন্ন ১১ এপ্রিল সাতলা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে ঘিরে তাকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে ভোটাররা।
তাকে ছাড়া অন্য কোন প্রার্থীকে ভাবতে পারছেনা ভোটাররা। চায়ের দোকান, হাট-বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিন তার গুনকীর্তন করছে জনগন। তাকে ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করার লক্ষ্যে ভোটাররা ইতিমধ্যে বিভিন্ন জল্পনা কল্পনা শুরু করেছে।
তিনি বর্তমানে চেয়ারম্যান না হয়েও এলাকায় ধর্মীয় অনুষ্ঠান,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সকল ধরনের সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করে যাচ্ছে এবং এলাকায় প্রতিটি উন্নয়ন মুলক কাজে তার অবদান রয়েছে। এছারাও তিনি এলাকায় মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ,বাল্যবিবাহসহ সকল অপরাধমুলক বিষয়ে প্রতিবাদী ব্যাক্তি নামে সুপরিচিত হয়েছেন। অসহায় মানুষরা তাকে ডাক দিলেও পাচ্ছে। সে গরীব দুখী মানুষের পাশে থেকে নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে মানবতার ফেরীওয়ালা উপাধী পেয়েছেন।
একাধিক ভোটারার জানান তিনি সৎ, মার্জিত, উচ্চ শিক্ষিত, ভদ্র স্বভাবী,প্রতিবাদী হওয়ায় এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে তার কোন বিকল্প নেই। তিনি ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। রাস্তা ঘাট. স্কুল, মাদ্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ব্যপক উন্নয়ন হবে এবং হতদরিদ্ররা ভিজিডি,ভিজিএফ,বয়স্কভাতা, বিধবাভাতাসহ সরকারের সকল ধরনের সহায়তা সঠিক ভাবে ভোগ করতে পারবে।
সুবিধা বঞ্চিত হবেনা গরীব দুখী মানুষ। যোগ্য পাত্রে অন্ন দান করার দাবী ভোটারদের। এছাড়াও তিনি যোগ্যতার মাপকাঠীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ প্রাপ্ত সকল পদেই সুনামের সহিদ দায়ীত্ব পালন করে আসছেন । এক প্রবীন শিক্ষক জানান তিনি নির্বাচিত হলে কোন প্রভাবের কারনে অন্যায়কারীরা পার পাবেনা। সমাজের অপরাধের হার পুরোপুরি কমে যাবে। ডিজিটাল ইউনিয়ন হবে।
মশিউর রহমান সকল ভোটারদের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে প্রতিদিন ভোট প্রার্থনা ও দোয়া কামনা করছেন। ভোটারদের মধ্যে তিনি ব্যপক সাড়া পেয়েছেন। জনসমর্থনে এগিয়ে রয়েছেন। আওয়ামীলীগের মনোয়ন পেলে এবং অবাধ, সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ন ভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে শতভাগ তার বিজয় নিশ্চিৎ বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আওয়ামীলীগের সম্ভাব্য ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মশিউর রহমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সাতলা ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামীলীগের মনোয়ন পেতে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও দক্ষিন বঙ্গের রাজনৈতিক অভিবাবক আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ,বরিশাল ২ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ শাহে আলম,সাবেক সংসদ সদস্য তালুকদার মোঃ ইউনুস,উজিরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য এস.এম জামাল হোসেন,সাধারন সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোঃ গিয়াস উদ্দিন বেপারী,উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও প্যানেল মেয়র মোঃ হেমায়েত উদ্দিনসহ নেতৃবৃন্দের সু-দৃষ্টি কামনা করেন।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.