সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটে ড্রামের ব্রীজ অকার্যকর: দ্রুত কাঠের ব্রীজ দেয়ার আশ্বাস বিআইডব্লিউটিএর

চট্টগ্রাম ব্যুরো: ১৫ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভার ৩ লক্ষ ২৭ হাজার মানুষের বসবাস, এ উপজেলার মানুষকে প্রতিদিন নানান কাজে যেতে হচ্ছে প্রবাসে ঢাকা চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন স্হানে, দ্বীপের চারপাশে ৮/১০ টি ঘাট থাকলে ও ৯৫ ভাগ মানুষের কুমিরা গুপ্তছড়া ঘাট ব্যবহার করেন, এ ঘাটে ২০১০ সালে ১৫ কোটি টাকা জেটি, ২০১৭ সনে ৪৭ কোটি টাকার জেটি, বার নদী খনন, জেলা পরিষদের ইজারাদারের বার কাঠের ব্রীজ দেয়া কোনটি যেন দুর্ভোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না সন্দ্বীপের মানুষের ঘাট ব্যবহারে দুর্ভোগ নিত্য সঙ্গী।
আজ ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ৭ টায় গুপ্তছড়া ঘাটে দেখা যায় কোমড় পানিতে নেমে যাত্রীদের উঠানামা করতে হচ্ছে নৌযানে। যাত্রীদের দাবী, দেশীয় এক্সপার্ট টীম দিয়ে না হলে বিদেশী এক্সপার্ট টীম দিয়ে হলেও সন্দ্বীপের নৌ রুটের উঠানামার বিষয়টি দ্রুত সমাধান করা।
আজ শনিবার বিকেল ৫ টায় সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিগ্যান চাকমা গুপ্তছড়া ঘাটে ব্রীজ পরিদর্শন করেন, এবং দেখা যায় ড্রামদেয়া ব্রীজ জেটির সাথে সংযুক্ত নেই, জোয়ারে অনেক দুরে চলে গেছে।
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির চট্টগ্রাম বিভাগের উপপরিচালক গোপাল চন্দ্র মজুমদার বলেন ড্রামের কোন কাজ আমাদের নই, আমাদের কাজ জাহাজ চালানো।
বিআইডব্লিউটিএর চট্টগ্রাম বিভাগের উপপরিচালক কামরুজ্জামান জানান ড্রামের ব্রীজ নই আমাদের পল্লী পাইলিং করে দেয়া হবে, ড্রামের যেটা করা হয়েছে সেটা ইজারাদার নিজ উদ্যেগে করছে, সে জনস্বার্থে তার মতো করে করছে, আমার পাইলিং চলে গেছে, কাল থেকে আমাদের কাঠের ব্রীজের কাজ শুরু হয়ে যাবে। তবে কত টাকা ব্যায়ে সেটা আমার জানা নেই, এটা ইঞ্জিনিয়ার ডিপার্টমেন্ট জানে।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান স. ম. জিয়াউর রহমান। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.