সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন ; রাত পোহালেই সোনাগাজী উপজেলা আ’ লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন সভাপতি-সম্পাদক হচ্ছেন লিপটন : খোকন

ফেনী প্রতিনিধি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে উপজেলা আওয়ামীলীগ। আগামীকাল বুধবার ( ১৬ অক্টোবর ) বিকেলে উপজেলার ছাবের পাইলট স্কুল মাঠে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
সব শেষে মঞ্চের কাজ সম্পন্নের মধ্য দিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে সম্মেলনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়। বিশ্বস্ত সূত্রে জানাযায় নতুন নেতা নির্বাচিত করে কমিটি ঘোষনা করা হবে।
সূত্র আরো জানায় সভাপতি হতে যাচ্ছেন জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন ও সাধারণ সম্পাদক এড.রফিকুল ইসলাম খোকন।

তৃণমূলে এই দুই নেতা ব্যাপক জনপ্রিয়। যেমন জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন ছাত্রজীবন থেকেই স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি আওয়ামী রাজনিতীর সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্ত্রীয় সংসদের সাবেক সদস্য তিনি, এছাড়া বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ সম্পাদক হিসাবেও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
তার হাত ধরে অসংখ্য কর্মি আওয়ামী রাজনিতীর সাথে সম্পৃক্ত হয়েছেন, তার হাত ধরে রাজনিতীতে আসা অনেকে আজ ভালো দলীয় পদ পদবী সহ সুনামের সাথে কাজ করছে।
লিপটন বিটিসি নিউজকে জানান কোন পদ পদবীর লোভে নয় আমি রাজনিতী করি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়ন ও দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যহত রাখতে জাতির জনকের কন্যা সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের জন্য বারবার দরকার বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

তাছাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে এত অল্প সময়ে উপজেলা বাসীর হৃদয়ে স্থান নিতে পারা লিপটনের মত চেয়ারম্যান দেশে খুব বেশী নেই। নেতা কর্মি এবং জনগন কে তিনি সমান তালে ভালোবেসে হাঁসিমুখে সেবা ও সহযোগিতা করে সবার হৃদয়ে স্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছেন।
এদিকে সম্পাদক সোনাগাজী পৌরসভার মেয়র এডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন ফেনী-২ আসনের সাংসদ, জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারীর একনিষ্ঠ ও আস্থার হাতিয়ার। সুদক্ষ সংগঠক, সুমধুর বক্তা। শব্দ চয়ন ও কর্মী বান্ধব শেখ হাসিনার হিরন্ময় হাতিয়ার। দলীয় স্বার্থে কট্টর পন্থি আ.লীগ নেতা হিসেবে সর্বত্র তিনি বিএনপি জামায়াতের বিরাগভাজন।

কর্মীদের পেছনে অর্থ ব্যয় এবং কর্মীদের বিপদে ছুটে যাওয়া এক নেতার নাম মেয়র খোকন। ছোটবেলা থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গেই বড় হয়েছেন। তাঁর বাবা আওয়ামী লীগের ত্যাগী তৃণমূলের নেতা ছিলেন। তিনি সিলেট ফেন্সুগঞ্জ সারকারখানার কর্মকর্তা ছিলেন। পিতার সিলেটে চাকরির সুবাদে সেখানেই বড় হন খোকন। স্কুল ছাত্র লীগ থেকে শুরু করে ফেন্সুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
সেখানে দলের জন্য ছাত্র লীগের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে ১৫/২০টি মামলার হুলিয়া নিয়ে সোনাগাজী পৌর শহরে নিজ বাড়িতে চলে আসেন। সোনাগাজী বাজারের প্রাণ কেন্দ্রে তার বাড়ি হওয়ার সুবাদে থানায় ও হাসপাতালে বিপদে পড়া নেতাকর্মীদের তাৎক্ষণিক সেবা দিতে পারেন তিনি। খুব সহজেই নেতাকর্মীদের উপকারে ছুটে আসেন তিনি।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর ফেনী প্রতিনিধি মোঃ দেলোয়ার হোসেন। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.