যদিও ঘরের মাঠে গোল মিসের মহড়া দিয়েছে ইন্টার। নতুবা ম্যাচের ফল ভিন্ন হতে পারতো। গোলের উদ্দেশে ১৪টি শট নেয় ইন্টার, যার চারটি ছিল লক্ষ্যে। অপরদিকে রিয়াল শট নেয় ১২টি, এর দুটি ছিল লক্ষ্যে।
সান সিরোতে ম্যাচের শুরু থেকেই রিয়ালকে চেপে ধরে ইন্টার মিলান। তাদের একের পর এক আক্রমণে দেয়াল হয়ে ছিলেন রিয়াল গোলরক্ষ থিবো কোর্তোয়া। বেলজিয়ান এ গোলরক্ষকের দুর্দান্ত কিছু সেভের বদৌলতে প্রধমার্ধে রক্ষা পায় লস ব্লাঙ্কসরা।
বিরতির পর খেলতে নেমে একইভাবে শুরু করে ইতালিয়ান জায়ান্টরা। তবে এবার খেলা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে আনচেলত্তির শিষ্যরা। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে জমে উঠে দ্বিতীয়ার্ধ। জেকোর জোরালো হেড দারুণ ক্ষিপ্রতায় ঝাঁপিয়ে দলকে বাঁচান কোর্তোয়া। এর তিন মিনিট পর পাল্টা আক্রমণে ডানদিক থেকে লুকাস ভাসকেসের শট ফেরান ইন্টার গোলরক্ষক।
তবে লুকাস ভাসকেজের বদলি হিসেবে মাঠে নামা রদ্রিগো ম্যাচের ভাগ্য বদলে দেন। খেলার একদম শেষ মুহূর্ত ৮৯তম মিনিটে রদ্রিগোর গোল পয়েন্ট হারাতে বসা রিয়ালকে পাইয়ে দেয় পূর্ণ ৩ পয়েন্ট।
ফ্রেদেরিকো ভালভার্দের দেয়া পাস ডি-বক্স থেকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে রদ্রিগোকে বাড়ান মিডফিল্ডার কামাভিঙ্গা। বল পেয়ে হাফ বলিতে প্রতিপক্ষের জাল ভেদ করেন ব্রাজিলিয়ান এ ফরোয়ার্ড।
এই জয়ে ‘ডি’ গ্রুপে রিয়াল অবস্থান দ্বিতীয় স্থানে। শাখতার দোনেস্ককে ২-০ গোলে হারানো শেরিফ তিরাসপুল আছে শীর্ষে। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.