বিশেষ প্রতিনিধি:আন্তর্জাতিক মানবধিকার সংস্থা সৃষ্টি হিউম্যান রাইটস সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ক্যাবল টিভি দর্শক ফোরামের কেন্দ্রীয় মহাসচিব শাহাদাৎ হোসেন মুন্নার আজ জন্মদিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে তিনি মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার এক সভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আব্দুল ওহাব মৃধা ও মাতা মরহুমা হুনুফা বেগমের সন্তান। সাত ভাই-বোনের মধ্যে তিনি চতুর্থ। এ ছাড়াও বৈবাহিক জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক। জন্মদিনে তিনি সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
শাহাদাৎ হোসেন মুন্নার কর্মজীবনের সংক্ষিপ্ত কিছু বিবরনী তুলে ধরা হলো, তিনি বর্তমানে বি,ইউ এমএর রাজশাহী জেলার সাধারণ সম্পাদক, বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা সমিতির রাজশাহী জেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মাদারীপুর জেলা সমিতির উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সেচ্ছ্বাসেবী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। এছাড়াও তিনি দীর্ঘদিন যাবত আত্ম মানবতায় বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত রয়েছেন।
এদিকে শাহাদাৎ হোসেন মুন্নার ৪৬তম জন্মদিন উপলক্ষে দেশের সাংবাদিক সমাজ, বুদ্ধিজীবী, মানবাধিকার সংগঠন সূমহ, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ’সহ বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে পৃথক পৃথক ভাবে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। পাশাপাশি দেশ ও জাতির কল্যানার্থে নিরলসভাবে কাজ করায় তারা আল্লাহরাব্বুল আলামীনের দরবারে শাহাদাৎ হোসেন মুন্নার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেন।
এ বিষয়ে শাহাদাৎ হোসেন মুন্নার প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়ে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই গণমাধ্যম কর্মীকে বলেন, যারা আমাকে জন্মদিনের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে সবার কাছে আমি অনেক কৃতজ্ঞ, সবাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। এ ছাড়াও ফেইসবুক, হটস্পট, ইমো’সহ বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমে যাঁরা আমাকে উইশ করেছেন, আপনাদের সকলকে আমার পরিবারের পক্ষ থেকে জানায় কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ।
মুন্না আরও বলেন, নানান ঝামেলায় কিংবা ভুলে যাওয়ার কারনে যারা আমাকে উইশ করতে পারেন নি, তাদের জন্যও থাকবে আমার ভালোবাসা। আপনাদের সকলের ভালোবাসা, আন্তরিকতা আর আমাকে নিয়ে আপনাদের চাওয়া পাওয়া, আজ আমাকে নতুন উদ্যোমে চলার প্রেরণা যুগিয়েছে চলেছে।
আমি বুঝতে পেরেছি, আমার অগোচরে আমাকে ভালোবাসার অনেক মানুষ আছেন, যা আমার জন্মদিনের মাধ্যমে বিশেষ করে বুঝতে পারি। আমি কৃতজ্ঞ আপনাদের প্রতি, আপনাদের ভালোবাসায় ধন্য হয়েছি। সবাইকে ধন্যবাদ, ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতা আপনাদের জন্য আজীবন থাকবে, ইনশাআল্লাহ্।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.