বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, ওই যাত্রীদের দুইজন দুবাইয়ে ব্যবসা করেন। তারা সেখানে সোনা আনার বিষয়ে পরিকল্পনা করেন। তারপর তারা দুবাই থেকে চলে যান মিশরে। সেখান থেকে ইন্তানবুলে ট্রানজিট হয়ে ঢাকায় আসেন। ইস্তানবুলে ট্রানজিটের সময় তারা এইসব সোনা সংগ্রহ করেন। দুবাইয়ে তরল সোনা বিক্রি নিষিদ্ধ হওয়ায় তারা এই পদ্ধতি অবলম্বন করেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বিটিসি নিউজকে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের আটক করে তল্লাশির করা হয়। তাদের দুই পায়ে তরল সোনার একটি প্যাকেট প্যাঁচানো ছিলো। তারা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে দুইজন সোনা ব্যবসায়ীর কাছে তাদের এই সোনা বিক্রি করতো। এতে তাদের প্রায় ৬০ লাখ টাকা মুনাফা হতো। সোনার আনুমানিক মূল্য ৮ কোটি টাকা।
চোরাচালানের মামলা করে তাদের বিমানবন্দর থানায় হস্তান্তর করা হচ্ছে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.