কেভিনের গোলে পিছিয়ে পড়ার পর সমতা ফেরান কনরাড লাইমার। টমাস মুলার সফরকারীদের এগিয়ে নেওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে জোড়া গোল করেন ওলিসে। এর মাঝে জালের দেখা পান জামাল মুসিয়ালা।
চলতি আসরে ছয় ম্যাচে বায়ার্নের চতুর্থ জয় এটি। তাদের আগের তিনটি জয় ছিল ঘরের মাঠে।
নিজেদের আঙিনায় শাখতারের শুরুটা হয় আশা জাগানিয়া। পঞ্চম মিনিটে এগিয়ে যায় তারা। মাঝমাঠ থেকে সতীর্থের বাড়ানো থ্রু বল ধরে বক্সে ঢুকে এক ডিফেন্ডারের বাধা এড়িয়ে গোলটি করেন কেভিন।
প্রথমার্ধের বাকি সময়ে অবশ্য আর কোনো শট লক্ষ্যে রাখতে পারেনি তারা।
সপ্তদশ মিনিটে লেরয় সানের শট ঠেকান শাখতার গোলরক্ষক। প্রথমার্ধের নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে বায়ার্নকে এগিয়ে নেন মুলার। বক্সে মুসিয়ালার পাস পেয়ে বাঁ পায়ের শটে গোলটি করেন গত ইউরোর পর আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানানো জার্মান ফরোয়ার্ড।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ভালো একটি সুযোগ পেয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নেন সানে। ৭০তম মিনিটে সফল স্পট কিকে ব্যবধান বাড়ান ওলিসে। বক্সে শাখতারের ডিফেন্ডার আলার হাতে বল লাগলে পেনাল্টি দিয়েছিলেন রেফারি।
৮৭তম মিনিটে ছয় গজ বক্সের বাইরে থেকে গোলে স্কোরলাইন ৪-১ করেন মুসিয়ালা। আর যোগ করা সময়ে নজরকাড়া গোলে স্বাগতিকদের কফিনে পঞ্চম পেরেক ঠুকে দেন ওলিসে। দুই খেলোয়াড়ের মাঝ দিয়ে বল নিয়ে বক্সে ঢুকে আরও একজনের বাধা এড়িয়ে গোলরক্ষককে কোনো সুযোগ না দিয়ে জালে পাঠান ২২ বছর বয়সী উইঙ্গার।
৬ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে অষ্টম স্থানে আছে বায়ার্ন। সমান ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে ২৭ নম্বরে আছে শাখতার। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.