ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রদ্রিগোর দূরপাল্লার শট জালের ঠিকানা খুঁজে পায়নি। মিনিট ছয়েক পর ইউসেফ এন-নেসিরির পাসে মিডফিল্ডার আজ্জেদিন ওনাহির শট ঠেকিয়ে ব্রাজিলকে রক্ষা করেন গোলরক্ষক ওয়েভারটন।
লুকাস পাকুয়েতার কাছ থেকে বল নিয়েই ডান পায়ের দূরপাল্লার শট নেন ব্রাজিলের অধিনায়কত্ব করা কাসেমিরো। বল গোলরক্ষকের শরীরের নিচ দিয়ে জালে প্রবেশ করলে ৬৭ মিনিটে অতিথি দল সমতায় ফেরে।
ব্রাজিলের গোল শোধের স্বস্তি ১২ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ডি বক্সের ভেতর হেডে বল ক্লিয়ারে ব্যর্থ হন পাকুয়েতা। সেই সুযোগে ওয়ালিদ চেদিরা বুক দিয়ে বল রিসিভ করে দেন ছোট পাস। সেটি আদায় করেই মিডফিল্ডার আবদেলহামিদ সাবিরি ডান পায়ের হাফ ভলিতে বল উঁচু অংশে লেগে গোললাইনের ভেতর ড্রপ খায়। স্বাগতিক দর্শকদের চিৎকারে প্রকম্পিত হয় স্টেডিয়াম।
যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে কর্নার কিক থেকে পাওয়া বলে অ্যান্টনির দূরপাল্লার শট অল্পের জন্য নিশানাভেদ না করায় পরাজয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ব্রাজিল। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.