বন্ধুত্বের নামে অহরহ যৌনতা হয়, এ দ্বায় রাষ্ট্রের নয়
নজরুল ইসলাম তোফা: বহু প্রজাতির “জীব সম্প্রদায়” আছে সে গুলো প্রধানত নারী কিংবা পুরুষ হিসেবে দুটি আলাদা শ্রেণীতে বিভক্ত, এমন শ্রেণী দু’টির প্রতিটি যেন পৃথক ভাবে এক একটি যৌনতা বা জৈবিক লিঙ্গ কিংবা সেক্স হিসেবে পরিচিত।
‘যৌন প্রজনন’ হলো জীব জগত এর মাঝে একটি সাধারণ প্রজনন এবং সন্তান জন্মদান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার জন্যই যেন একই প্রজাতির দু’টি বিপরীত যৌনতার জীবের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে সংযোগের প্রয়োজন হয়।
তাই, মানুষের জৈবিক চাহিদা এটা কখনোই অন্যায় নয়, পুরুষ এবং নারীদের অবশ্যই ‘যৌনতা আসবে’ সেটাই স্বাভাবিক। তবে এ আলোচনার শুরুতে যে বিষয়ে বলতে চাই তা হলো এই- পারিবারিক বন্ধনের মাধ্যমে পারস্পরিক সম্মতিতে যৌনতা হওয়াটা যুক্তযুক্তি।
কিন্তু আমাদের চার পাশে যে ভাবে যৌনতার ছড়াছড়ি হচ্ছে তা বিজ্ঞ মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে। দেখা যায় নাটকে যৌনতা, ছবিতে যৌনতা, সিরিয়ালের নামে যৌনতা। আনাচে-কানাচে প্রেমভালোবাসার নামেই যেন যৌনতা।
নাটক, সিনেমা, বিজ্ঞাপনেও দেখানো হচ্ছে যে কীভাবে মেয়েদের প্রেমে ফেলানো যায়, আর কীভাবেই মেয়েদের কাজ থেকে অনৈতিক সুযোগ- সুবিধা আদায় করা যায়। ‘আনুশকা’ নামের মেয়েটি বিকৃত যৌনচারের শিকার হয়েছে। এরকম ভাবে শত শত নারীরা হয়তোবা বিকৃত যৌনাচারের শিকার হয়, হচ্ছে বা মারাও যাচ্ছে। সুতরাং এই বিকৃত যৌনাচার রোধের উপায়টা কী হবে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.