নিজেদের মাঠে বল দখলের লড়াই কিংবা আক্রমণ দুই দিকেই এগিয়ে ছিল ভিয়ারিয়াল। সারা ম্যাচে ৫১ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে অন্তত ১৪ বার গোলের প্রচেষ্টা চালায় তারা। কিন্তু লক্ষ্য রাখতে পেরেছিল মাত্র দুইটি। অন্যদিকে ১২টি শটের মধ্যে ছয়টিই লক্ষ্যে রাখে বার্সেলোনা।
যার মধ্যে তিনটি গোল হলেও প্রথমার্ধে জালের দেখা পায়নি জাভির শিষ্যরা। দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে ৪৮ মিনিটের সময় প্রথম গোলটি করেন ফ্রেংকি ডি ইয়ং। জর্দি আলবার বাড়ানো বল আলতো টোকায় জালে জড়ান ইয়ং। এই গোলে লিড নিলেও তেমন স্বস্তিতে ছিল না বার্সা।
একের পর এক আক্রমণের পুরস্কার হিসেবে ম্যাচের ৭৬ মিনিটের সময় সমতাসূচক গোল পেয়ে যায় স্বাগতিক ভিয়ারিয়াল। দলের পক্ষে স্কোরশিটে নাম তোলেন স্যামুয়েল চুকুয়েজে। মনে হচ্ছিল এই গোলের সুবাদে ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়বে ভিয়ারিয়াল।
তবে নির্ধারিত ৯০ মিনিটের দুই মিনিট আগে বার্সাকে এগিয়ে দেন মেমফিস ডিপাই। প্রতিপক্ষের ভুলে বল পেয়ে গোলরক্ষককে কাটিয়ে কোনাকুনি শটে বল জালে পাঠান মেমফিস। আর অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে পেনাল্টি থেকে দলের জয় সুনিশ্চিত করেন কৌতিনহো। ডি-বক্সের মধ্যে তাকেই ফাউল করা হলে পেনাল্টি পেয়েছিল বার্সেলোনা।
এই জয়ের পর ১৪ ম্যাচে ছয় জয় ও পাঁচ ড্রয়ে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে বার্সার অবস্থান সপ্তম। শীর্ষে থাকা রিয়াল মাদ্রিদের সংগ্রহ ১৩ ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট। আর ভিয়ারিয়াল ১৪ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে ১২ নম্বরে। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.