পলাশবাড়ীর পবনাপুর ইউপি চেয়ারম্যান সংস্কারের নামে পৌনে চার লক্ষ টাকা আত্নসাৎ

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম ছোট বাবা ও সচিব আনারুল ইসলামের যোগসাজশে নাসরিন বেগম বালিকা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় সংস্কারের নামে পৌনে চার লক্ষ টাকা আত্নসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানাযায় -২০১৭-২০১৮ ইং অর্থ বছরের লোকাল গর্ভমেন্ট সাপোর্ট প্রকল্প (এলজিএসপি) প্রকল্পের আওতায় পবনাপুর ইউপির নাছরিন বেগম বালিকা বিদ্যালয় সংস্কারের নামে ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি করা হয় সংরক্ষিত মহিলা সদস্য জুই বেগমকে।
সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায় ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি এমপি ও না হওয়ায় দীর্ঘদিন থেকে পরিত্যাক্ত অবস্থায় রয়েছে। দুই পার্শ্বের দুইটি সেমি পাকা ঘড় রয়েছে। দক্ষিন পার্শ্বের অফিস ঘড়টির দরজা জানালা সংস্কার মেরামত করার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকাপলাশবাড়ীতে ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবের যোগসাজসে নাসরিন বেগম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংস্কারের নামে পৌনে চার লক্ষ টাকা আত্নসাৎ
পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম ছোট বাবা ও সচিব আনারুল ইসলামের যোগসাজশে নাসরিন বেগম বালিকা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় সংস্কারের নামে পৌনে চার লক্ষ টাকা আত্নসাৎ এর অভিযোগ ওঠেছে।
তথ্যানুসন্ধানে জানাযায় -২০১৮ -২০১৯ অর্থ বছরের লোকাল গর্ভমেন্ট সাপোর্ট প্রকল্প (এলজিএসপি) প্রকল্পের আওতায় পবনাপুর ইউপির নাছরিন বেগম বালিকা বিদ্যালয় সংস্কারের নামে ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি করা হয় সংরক্ষিত মহিলা সদস্য জুই বেগমকে।
সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায় ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি এমপি ও না হওয়ায় দীর্ঘদিন থেকে পরিত্যাক্ত অবস্থায় রয়েছে।দুই পার্শ্বের দুইটি সেমি পাকা ঘড় রয়েছে। দক্ষিন পার্শ্বের অফিস ঘড়টির দরজা জানালা সংস্কার মেরামত করার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা। পরিত্যাক্ত বিদ্যালয়টির শুধু মাত্র রং করে ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম ছোট বাবার যোগসাজসে প্রকল্প চেয়ারম্যান জুই বেগম সমস্ত টাকা উত্তোলন করেছেন। আর এই কাজের ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে সহযোগিতা করেছেন ইউপি সচিব আনারুল ইসলাম।
নীতিমালা অনুযায়ী প্রকল্প চেয়ারম্যান কাজ সম্পাদনের পর বিল চেয়ে আবেদন দাখিল করলে ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিব প্রকল্পের শতভাগ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে চুড়ান্ত বিল প্রদান করবে।
কিন্তু এই প্রকল্পের নাম মাত্র কাজ করে প্রকল্প চেয়ারম্যান জুই বেগম, ইউপি চেয়ারম্যান শাহা আলম ছোট বাবা ও ইউপি সচিব আনারুল ইসলামের যোগ-সাজসে দুই দফায় ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা ভাগবাটোয়ারা করেছেন।
টাকা ভাগবাটোয়ারার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রকল্প চেয়ারম্যান লাইজু বেগম ব্যস্ত বলে মোবাইল কেটে দেয়।
ইউপি সচিব আনারুল ইসলাম বিটিসি নিউজকে জানান,আমি শুধু ফাইনাল বিলে স্বাক্ষর করেছি মাত্র। সব কিছু চেয়ারম্যান দেখে।
ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম ছোট বাবা কোন মন্তব্য করতে রাজি হয় নি।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর গাইবান্ধা প্রতিনিধি মোঃ শাহরিয়ার কবির আকন্দ। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.