নিজ বাসায় বানালেন সাহিত্যের ভান্ডার,কবি সাহিত্যিক বজলার রহমান রাজা

 

গাইবান্ধা প্রতিনিধি: কবি সাহিত্যিক বজলার রহমান রাজা তিনি গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা সদরের প্রফেসর পাড়া নিজ বাসার নিচ তলা ও উপরের তলায় গড়ে তুলেছেন এক সাহিত্যের ভান্ডার। নাম দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু সাহিত্য ও গবেষণা কেন্দ্র। বজলার  রহমান রাজা পেশায় ছিলেন একজন সফল উপ– সহকারী কৃষি কর্মকর্তা। এখন বর্তমানে অবসরে আছেন।

ছাত্রজীবন থেকেই লেখা- লেখির উপর তার প্রচন্ড ঝোক ছিল। বিভিন্ন পত্র- পত্রিকায় তার লেখা ছাপা হত। তার বঙ্গবন্ধু সাহিত্য ও গবেষনা কেন্দ্রটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের সৃর্তি  বিজরিত। তার পাশাপাশি বর্তমানের মাদার অব হিউম্যানেটি জন নেত্রী শেখ হাসিনার সৃর্তি, শিশু রাসেল, আর বাংলার মহিয়াশী নারী ফজিলাতুন নেছার বইসহ আরও বিভিন্ন মনিষীদের বই আছে।

এছাড়া বাংলাদেশের উপজেলা নির্বাহী অফিসার থেকে শুরু করে জেলা প্রশাসক,অনেক মন্ত্রী, জাতীয় সংসদের মাননীয় চিপ হুইপ, ডিপটি ম্পিকার, অনেক মাননীয় বিচার পতিদের সঙ্গে তার ছবি বঙ্গবন্ধু সাহিত্য ও গবেষনা কেন্দ্রে শোভা পাচ্ছে। তিনি এ পযন্ত  ৫৩ টি সম্মাননা পেয়েছেন। ৩০ টি সনদ পেয়েছেন।

তিনি একজন উদার মনের মানুষ কেউ বিপদে পড়লে কিংবা দেশে বন্যা আসলে তিনি তার সামর্থ অনুযায়ী ছুটে চলে যান সেই সব মানুষদের পাশে। কবি সাহিতিক ও বঙ্গবন্ধু সাহিত্য ও গবেষনা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক  বজলার রহমান রাজা গত বন্যায় ওনার স্ত্রীসহ বন্যার্তদের

মাঝে গিয়ে ত্রান বিতরণ করেছেন।শীতের সময় শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতের কাপড় বিতরণ করেছেন। উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নে হতদরিদ্র পরিবারকে ৪৭০ টি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন। বিশুদ্ধ পানি পানের জন্য উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে  ৩ হাজার টিউবওয়েল স্থাপন করে দিয়েছেন। এ ছাড়া যেসব গরীব ছাত্র-ছাত্রী বই নিকতে পারে না তাদের বই কিনে দিয়েছেন।

এখনও বই সরবরাহ অব্যাহত রেখেছেন গরীব ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের মাঝে। তিনি তার প্রাপ্ত পদকগুলো জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উৎসর্গ করেছেন।

আমার জানা মতে গাইবান্ধা জেলায় এত লেখা লেখি করেন  নাই তার লেখা ” মহানায়কের কালজয়ী ভাষণ ” ” বাংলার নয়ন মনি শেখ হাসিনা ” তার লেখা বঙ্গবন্ধু ও বাংলার কৃর্তিমানদের নিয়ে ও রুপসী পল্লীকে নিয়ে লেখা মহাকাব্য গ্রন্থ অংকিতা বাজারে এসেছে। খুব শিঘ্রই তার লেখা ” ধানমন্ডির ৩২ নম্বর শোকের মিনার ” বইটি বাজারে আসবে।

তিনি বঙ্গবন্ধুর চেতনায় বিশ্বাসি। তাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ দেশ বিদেশে ছড়ানো ও সাদুল্লাপুর – পলাশবাড়ীর অবহেলিত মানুষের পাশে থেকে

তাদের  সেবা করার জন্য আর জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে থেকে রাজনীতিতে প্রবেশ করতে চান। সেই সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী।

তিনি পলাশবাড়ীর সেই অগ্নিযুগের বীর সেনানীদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করেন এবং তাদের পদানংঙ্কন করতে চান। আর পলাশবাড়ীর হারানো ঐতিয্যে ফিরিয়ে আনতে চান। এর জন্য পলাশবাড়ী – সাদুল্লাপুর বাসীর দোয়া ও আন্তরিক  শুভেচ্ছা ভালবাসা  কামনা করেছেন। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.