নাটোরে বসুন্ধরা ও বীর সিমেন্টের হালখাতা অনুষ্ঠিত

নাটোর প্রতিনিধি: প্রতি বছরের মতো এবারও জাকজমকপূর্ণ পরিবেশে নাটোরে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা সিমেন্টের হালখাতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। একই সঙ্গে সেরা বিক্রেতাদের মাঝে পুরস্কার বিতরন করা হয়।
রোববার (২৮ জুন) দুপুর ১টা থেকে বিকেল পর্যন্ত শহরের কানাইখলি এলাকায় সাহারা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা সিমেন্ট ও বীর সিমেন্টের এই হালখাতা অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় পরিবেশক মেসার্স সঞ্জয় ট্রেডিং এর স্বত্বাধিকারী গোবিন্দ চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে এসময় আলোচনাসভা ও বিক্রেতাদের মাঝে পুরস্কার বিতরন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় দুই শতাধিক রিটেইলার উপস্থিত ছিলেন।
এতে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সিমেন্ট সেক্টর বসুন্ধরা গ্রুপের চীফ মার্কেটিং অফিসার খন্দকার কিংশুক হোসেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিমেন্ট সেক্টর বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা সিমেন্টের ডিজিএম সেলস (ওয়েষ্ট জোন) মোঃ পলাশ আক্তার, বীর সিমেন্টের এজিএম সেলস (ওয়েস্ট জোন) মোঃ আশিক মাহমুদ, বীর সিমেন্টের (কর্পোারেট সেলস) ওয়েস্ট জোন ইনচার্জ ও.আর সিদ্দিকী, বসুন্ধরা সিমেন্টের ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার মোঃ আতিকুর রহমানসহ বসুন্ধরা গ্রুপ সিমেন্ট সেক্টরের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।
এছাড়া জেলার বসুন্ধরা সিমেন্টের বিক্রেতা ও ক্রেতারা হালখাতায় উপস্থিত ছিলেন। হালখাতা অনুষ্ঠানে বাৎসরিক সেরা বসুন্ধরা সিমেন্ট বিক্রেতাদের মধ্যে তিনজন বিক্রেতাকে সেরা বিক্রেতা হিসাবে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়া আরো ১৫ জন ভাল বিক্রেতাকে শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়।
হালখাতা অনুষ্ঠানে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে বসুন্ধরা সিমেন্টের যেসব বিক্রেতা রয়েছেন, তারাই মূলত বসুন্ধরা সিমেন্ট কোম্পানির প্রাণ। তাই বসুন্ধরা সিমেন্টের বিক্রেতাদের যাবতীয় সুবিধা, অসুবিধা আমরা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করি। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। সিমেন্টের জগতে বসুন্ধরা সিমেন্ট গুণে ও মানে সেরা। নতুন প্রযুক্তি ও উন্নত কাঁচামালের মাধ্যমে প্রস্ততকৃত সিমেন্ট দিয়ে দেশের গুরুত্বপুর্ণ অবকাঠামোসহ নানা স্থাপনা নির্মান করা হচ্ছে। গুনগত মান ভাল থাকায় এই সিমেন্টের প্রতি মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অনেকাংশ বেড়েছে বলেই তাদের স্বপ্নের বাসস্থান গড়তে বসুন্ধরা ও বীর সিমেন্ট ব্যবহার করছে। দেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের চাহিদা বেড়েছে।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর নাটোর প্রতিনিধি খান মামুন। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.