নবীগঞ্জে টক-মিষ্টি মিশ্রিত লকটনে ব্যবসায়ীদের বাজিমাত

নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: নবীগঞ্জে টক-মিষ্টি মিশ্রিত লকটন ফল বিক্রি করে বাজিমাত করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। দক্ষিণ এশিয়ায় বেশ কিছু জায়গায় এটি বুনোগাছ হিসেবে জন্মালেও বাংলাদেশ,মালেশিয়াও থাইল্যান্ডে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে।
ইংরেজিতে বার্মিজ গ্রেপ নামে পরিচিত হলেও আমাদের দেশে এ ফলটি বুবি,বুগি,লটকা,লটকো,নটকো ইত্যাদি নামে পরিচিত। প্রতি কেজি বিক্রি করছেন ১শ/ ১শ ২০ টাকায়। বর্ষা মৌসুমে সহজলভ্য ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম লকটন। দেখতে গোলাকার ও হলুদাভ এই ফলটি স্বাদ,পুষ্টি ও ঔষধীগুণে ভরপুর।
করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউনে বেকার হয়ে পড়া মোঃ টিটু মিয়া এবার বিক্রি করছেন লকটন ফল। অন্যান্য ব্যবসাযীদের তুলনায় তার দোকানেই ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়।
প্রতিদিন ১০/১৫ হাজার টাকার লকটন ফল বিক্রি করতে পারছেন তিনি। এতে করে ব্যবসায় লাভবান হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন লকডাউনে বেকার হয়ে পড়া এই যুবক। নবীগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র (গাজির টেক) নামে পরিচিত জায়গাটিতে সকালে থেকে রাত ৮ ঘটিকা পর্যন্ত লকটন বিক্রি করতে দেখা যায় তাকে।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগের ব্যবসায় ফিরে যাবেন টিটু। এটি মৌসুমী ফল চাহিদা ও অনেক বেশি। তাই বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। স্বল্প ব্যয়ে ভালো ব্যবসা,লাভও হচ্ছে তুলনামূলক।
এব্যাপারে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মোঃ টিটু মিয়া বিটিসি নিউজকে বলেন, মৌসুমী এই ফল বিক্রি করে ভালই লাভবান হওয়ার আশা রাখছি। বিক্রি ও বেশ ভালো হচ্ছে।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি মোঃ আলাল মিয়া। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.