ধর্ষণ মামলার অভিযোগের পর হাওরে ঔ কিশোরীর লাশ

ছবি Online

বিটিসি নিউজ ডেস্ক: শায়েস্তাগঞ্জের উপজেলার ব্রাহ্মণডোরা গ্রামের সায়েদ আলীর মেয়ে বিউটিকে গত ২১ জানুয়ারি তুলে নিয়ে যায় একই গ্রামের মলাই মিয়ার ছেলে বাবুল মিয়া। অপহরণের পর বিউটিকে আটকে রেখে ধর্ষণের পর কৌশলে বাড়িতে রেখে পালিয়ে যায়।

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে ধর্ষণের অভিযোগে মামলার পর কিশোরী বিউটি আক্তারকে (১৬) ফের ধর্ষণ করে হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাবুল মিয়াকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। এর আগে এ মামলায় বাবুলের মা ইউপি সদস্য কলম চাঁন বিবিকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার সকালে সিলেটের বিয়ানীবাজার থেকে বাবুল মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।

এ ঘটনায় গত ১ মার্চ সায়েদ আলী বাদী হয়ে বাবুল, তার মা ইউপি সদস্য কলম চাঁন ও জনৈক সাথী আকতারকে। র বিরুদ্ধে হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলা করেন। মামলাটি ৪ মার্চ শায়েস্তাগঞ্জ থানায় পাঠায় আদালত।

পরে সায়েদ আলী ১৬ মার্চ বিউটিকে লাখাই উপজেলার গুনিপুর গ্রামে নানার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। ওই রাতেই সেখান থেকে নিখোঁজ হয় বিউটি।

পর দিন বেলা সাড়ে ১১টায় পুরাইকলা বাজারসংলগ্ন হাওর থেকে বিউটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

শায়েস্তাগঞ্জ থানার ওসি আনিসুর রহমান জানান, হাওর থেকে উদ্ধার হওয়া বিউটির শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.