দ্রব্যের সঠিক মৃল্য নির্ধারনে অর্থমন্ত্রীসহ গনপ্রজাতন্ত্রী সরকারের সদয় দৃস্টি কামনা করছি

বাগেরহাট প্রতিনিধি: বর্হির বিশ্বের দিকে তাকালেই দেখাযায়, যেমন আমাদের প্রতিবেশি দেশ ভারত বর্ষে যে কোন পণ্যদ্রব্য বিক্রয়ের সময় প্রতিটি দ্রব্যের সঠিক মৃল্য রাখে। যেমন কোন দ্রব্যেও মৃল্য কেজি ১০ টাকা হইলে ২৫০ গ্রাম গ্রাহক ক্রয় করিলে উক্ত গ্রাহক বিক্রেতাকে ৫টাকার ১টি নোট দিলে বিক্রেতা ক্রেতাকে ২.৫০ টাকা ফেরৎ দেয়। সে দেশের লোকজন খুবই হিসাবী বলে সেখানে যথাযথ ভাবে লেনদেন সঠিক করতে হয়। তা না হলে সে দেশের আইনি ব্যবস্থায় জেল জরিমানাও দেওয়া হয়। ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়ই সচেতন।

কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে তার বিপরীত বিষয়টি পরিলখিত হয় যেমন ১ কেজি মরিচের মূল্য দাম ৩০ টাকা হইলে ক্রেতা ২৫০ গ্রাম মরিচ নিয়ে বিক্রেতা কে ১০ টাকার নোট দিলে বিক্রেতা ক্রেতাকে ২টাকা ফেরৎ দেন। আমার দেশের লোকজন খুচরা পয়সার কোন হিসাব লেনদেন করেন না।

এক্ষেত্রে দেখা যায় ক্রেতা এ ধরনের ৫/১০ আইটেমের দ্রব্য ক্রয় করলে ক্রেতার প্রতিদিন ৮/১০ টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে এ ব্যাপাওে এদেশের লোকজনের কোন কিছুই মনে হচ্ছে না। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় একটি কোকের মূল্য ১৪ টাকা হলে ক্রেতার নিকট খুচরা ১টাকা না থাকলে ক্রেতা বিক্রেতা কে ১৫টাকা দিলে বিক্রেতা ক্রেতাকে আর ১টাকা ফেরৎ দেয় না এবং একটি কলার মূল্য ৪ টাকা হইলে ক্রেতা ১টি কলা খেয়ে বিক্রেত কে ১০ টাকার ১টি নোট দিলে বিক্রেতা ক্রেতাকে ৬টাকা না দিয়ে ৫টাকা ফেরত দেন।

এছাড়া এদেশের সবচেয়ে বৃহৎ কোম্পানী গুলির মধ্যে রয়েছে মোবাই কোম্পানি সেখানে প্রতিটি অফারে জনগনকে অফার দেওয়া হয় ১১টাকা ১৯ টাকা ২৪টাকা ৩১টাকা ৩৯ টাকা ৪৯ টাকা ইত্যাদি।

এভাবে টাকার আংকগুলো করে দেওয়া হয় যাতে ১২ টাকা, ২০ টাকা ও ৫০ টাকার নোট দিলে উক্ত অফার গুলি হইতে ১টাকা করে আর গ্রাহকদের ফেরত দেয়া হয় না। এভাবে এদেশে সকল খেত্রে এদেশের প্রতিটি লোক প্রতিদিন গড়ে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত লোকসান করছেন শুধু এদেশের লোকজনের সচেতনার অভাবে।

এছাড়া যানবাহন অন্যান্য দ্রব্যাদিওর খেত্রে একই ধরনের লোকসান দিচ্ছেন ক্রেতারা আর লাবভান হচ্ছন বিক্রেতারা এর কারন এদেশের মানুষের সুশাসন সচেতনাতার অভাব বলে আমি মনে করি। বর্তমান যুগে উন্নত বিশ্বের দিকে দৃস্টি দিলে দেখা যায় তাদের হিসাবের ক্ষেত্রে সেখানে কোনরুপ খুচরা টাকা পয়সার লেনদেনের খেত্রে কোনরুপ ছাড় দেওয়া হয় না।

এদেশের প্রয় ১৮ কোটি লোকের বসবাস সেক্ষেত্রে এদেশের লোক শুধু খুচরা কেনা-বেচাতেই প্রতিদিন হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকা আর বিক্রতা হচ্ছন লাভবান। এই ক্ষেত্রে অর্থমন্ত্রীসহ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সদয় দৃস্টি কামনা করছি নূন্যতম এক টাকা ৫০ পয়সা ও ২৫ পয়সা মূদ্রাগুলি বাজারে চালু রাখুন।

ক্রেতা ও বিক্রেতারা যাতে দুজনের কেহই লোসানে পড়তে না হয়। বিষটি অতি অত্যাবশ্যক বলে আমি মনে করি।

সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর বাগেরহাট প্রতিনিধি মাসুম হাওলাদার। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.