জেনেরিক ওষুধ বাধ্যতামূলক করা নিয়ে আইএমএ-র তোপ

কলকাতা (ভারত) প্রতিনিধি: দেশে উৎপাদিত ওষুধের মধ্যে মাত্র ০,১ শতাংশ ওষুধের গুণমান পরীক্ষা করা হয়।কে কি ভাবে ওষুধ ব্যবহার করছে এই ব্যাপারেও আইএমএ-র সন্দেহ আছে। বাজারে আখছাড় যেকোন ওষুধ বিনা প্রেস্কিপশনে দোকান থেকে কিনে খাওয়ার মারাত্মক প্রবণতা আছে আমাদের দেশের মানুষের। হাজার নিষেধাজ্ঞা থাকলেও কেউ কর্ণপাত করে না।
এমত অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের স্পষ্ট নির্দেশ জেনেরিক ওষুধ লেখার।
এখানেই প্রশ্ন তুলেছে আইএমএ। তারা এর বিরোধিতা করে বলেন, জেখানে জেনেরিক ওষুধের সঠিক গুণমান নিয়ে হাজারো দ্বন্দ্ব রয়েছে, সেখানে কিভাবে কেন্দ্রীয় সরকার ও ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন জেনেরিক ওষুধ লেখাকে বাধ্যতামূলক করতে পারে।
আইএমএ-র আরও দাবি কমিশন ও সরকার তাহলে কিভাবে ব্র্যান্ডেড, ব্র্যান্ডেড জেনেরিক এবং জেনেরিক আলাদা আলাদা দামে বিক্রির অনুমতি দিচ্ছে? জেনেরিক বাদে বাকি সব ওষুধ নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না কেন?
আইএমএ এই অবস্থায় সরকার ও কমিশনকে যথাযথ খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্তে আসতে বলেছে।
পাশাপাশি বেশকিছু নামিদামী ওষুধ সংস্থা অনেক ওষুধের উৎপাদনকে মনপলি করে রেখেছে। তার মধ্যে অধিকাংশই জীবনদায়ী। হাসপাতাল ও চিকিৎসকেরা রোগীর জীবন বাঁচানোর জন্য এই সমস্ত সংস্থার ওষুধের ওপরেই ভরষা করে। এক্ষেত্রে তাহলে কি নীতিনির্ধারণ হবে।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ (বাংলাদেশ) এর কলকাতা (ভারত) প্রতিনিধি স্বপন দেব। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.