জলঢাকা পৌরসভা ৬নং ওয়ার্ডে নির্বাচনী গণসংযোগে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে হোলাই

জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি: আসন্ন জলঢাকা পৌরসভা নির্বাচনে বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রার্থীরা তাদের ভোট প্রচারনায় ও সকলের কাছে দোয়া চেয়ে তাদরে নিজ নিজ প্রতীক ভোটারদের হাতে তুলে দিয়ে একটি করে ভোট চেয়ে লিফলেট বিতরন করছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভার নির্বাচনে ৬ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ফজলুর রহমান হোলাইয়ের ব্রিজ প্রতীক নিয়ে ভোটারদের হাতে তুলে দিয়ে একটি করে ভোট ও দোয়া চেয়েছেন ওই প্রার্থী।
সরজমিনে মাঠপর্যায়ে গিয়ে দেখা গেছে ঐ এলাকায় অনেকের মুখে মুখে ব্রীজ প্রতীক প্রার্থী ফজলুর রহমান হোলাইয়ের গুঞ্জন ও নির্বাচনী গণসংযোগ দেখা যায়।
ফজলুর রহমান হোলাই তিনি ২০১৫ সালে টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে বিজয় লাভ করে তার নির্বাচনী এলাকায় ৫ বছরে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে ওয়ার্ডবাসীকে একটি মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে ওই ওয়ার্ডে।
তার নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন পাড়া ও মহল্লায় একজন সৎ, নির্ভীক ও নিষ্ঠার সাথে তিনি তার এলাকাবাসীর সেবা করে গেছেন বলে জানালেন ভোটাররা। তার কাজর্কম দেখে অনেকে মুগ্ধ এবং ওই ওয়ার্ডে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন তিনি।
এব্যাপারে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ফললুর রহমান হোলাইয়ের সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমার নির্বাচনী ওয়ার্ডে এলাকার মানুষের জন্য দিন-রাত কাজ করে গিয়েছি। যখন যেই মুহুর্তে আমার ওয়ার্ডবাসীরা সমস্যায় পড়েছে তাৎক্ষনিক আমি সারা দিয়েছি সেই হিসেবে আবারও ২০২১ইং সালের ৩০শে জানুয়ারীর পৌরসভা নির্বাচনে একজন কাউন্সিলর প্রার্থী হয়ে সবার দ্বারে দ্বারে গিয়ে একটি করে ভোট চেয়ে পুনরায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে এলাকার জনগণের সেবা করতে চাই।
যদি তারা পুনরায় আমাকে সুযোগ দেয়।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডে টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে বিজয় লাভ করেছি। এবারেও ব্রীজ প্রতীক নিয়ে বিজয় লাভ করে অসমাপ্ত উন্নয়নমূলক কাজগুলো সমাপ্ত করবো ইনশাআল্লাহ। ৫ বছরে আমার ওয়ার্ডে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করেছি এবং জনগণের সেবায় নিয়োজিত ছিলাম। আমি তাদের ভালোবাসা পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি এবং পুনরায় আমার হৃদয় দিয়ে ভোটারদের সেবা করতে চাই। আমি যদি পুনরায় নির্বাচিত হই আমার ওয়ার্ডকে একটি মডেল ওয়ার্ড হিসেবে এলাকাবাসীকে উপহার দিব। সকলেই আমার জন্য দোয়া ও আশির্বাদ করবেন।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি এরশাদ আলম। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.