চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় কপোত-কপোতি আটক 

প্রতীকী ছবি
দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি: অন্যের স্ত্রীর সাথে অসামাজিক কাজের সময় এলাকাবাসীর কাছে হাতেনাতে ধরা খেলেন রফিকুল ইসলাম  (৪৮) নামে এক ব্যক্তি।
আজ রবিবার (০১ আগষ্ট) সাড়ে ১০ টার দিকে কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের আরামডাঙ্গা গ্রামে বিধবা মনোয়ারা বেগমের বাড়িতে নিয়ে এসে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয়। থেকে লম্পট রফিকুল ইসলাম ও তার প্রেমিকাকে প্রায় বিবস্ত্র অবস্থায় আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন এলাকাবাসী। এদিকে এ নিয়ে এলাকায় রসালো আলাপসহ মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কানাইডাঙ্গা গ্রামের মৃত ফকির চাঁদ মন্ডলের ছেলে তিন সন্তানের জনক রফিকূল ইসলামে সাথে একই উপজেলার চিৎলা গ্রামের বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী দুই সন্তানের জননী শিরিনা বেগমের মধ্যে পরকীয়া প্রেম গড়ে ওঠে।
গতকাল শনিবার (৩১ জুলাই) শিরিনা বেগমকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে লম্পট রফিকুল ইসলাম তার নিকট আত্নীয় আরামডাঙ্গা গ্রামের  বিধবা মনোয়ারা বেগমের বাড়িতে অবস্হান নিয়ে রঙ্গলীলায় লিপ্ত হয়।
স্থানীয়রা জানান মনোয়ারা বেগমের বাড়িতে মাঝে মধ্যে এ ধরনের কাজ হয়ে থাকে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় কানাঘুষা শুরু হলেও তার প্রভাবে কেউ মুখ খোলার সাহস পেত না।
এ বিষয়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই জাহিদুল ইসলাম সতত্যা স্বীকার করে বিটিসি নিউজকে বলেন, উভয় কে আটক করে দামুড়হুদা মডেল থানায় প্রেরণ করেছি।
এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুল খালেক বিটিসি নিউজকে জানান, ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগ না থাকায় তাদেরকে মুচলেখা নিয়ে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছি। 
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি মোস্তাফিজ কচি। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.