গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি:গাইবান্ধার বালাসীঘাট হতে পারে মিনি কক্সবাজার। এখানে প্রতিদিন পর্যটকদের আনাগোনায় মুখর থাকে। পর্যটন বলতে যা বুঝায় তাই এখানে আছে। যোগাযোগ ব্যবস্থাও ভালো।
এখানকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানাযায়,সকাল থেকে রাত ১০ টা ১১ টা পযর্ন্ত নির্ভয়ে নৌকা ভাড়া করে ঘুরতে পারে পর্যটকেরা।
বালাসীকে ঘিরে যে সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে তা না দেখলে বোঝা যাবে না। প্রতিদিন ১৩০ টি নৌকা রিজার্ভ চলাচল করে। এসব মেশিনের নৌকা নিয়ে নদীর উপর ভেসে নদীর মনোরম দৃশ্য অনুভব করছে অনেকে।
কেহ কেহ নৌকা থামিয়ে চরে গিয়ে বিশাল কাশবনের সঙ্গে সেলফি তুলছে। কোন চরে বিশাল মহিষের পাল দেখাযায়। তার পাশে গিয়ে সেলফি তুলছে। পাল তোলা নৌকা, ক্ষ্যাপের নৌকা, মাছ ধরার মনোরম দৃশ্য নদীকে আরো সুন্দর করে তুলেছে। যা স্বচক্ষে না দেখলে কারোরই বিশ্বাস হবে না ।
চরের মাঝে গম, ভূট্রা, কাঁচা মরিচ, বাদাম, মাস কালাই, সবজি চরগুলোকে আরো সবুজে সবুজে ভরে তুলেছে।
চরের প্রাকৃতিক দশ্য সত্যিই যেন মিনি কক্সবাজার।
সরকার যদি এটি টেনেল নির্মাণ করত, তবে এ অঞ্চলের মানুষ ময়মনসিংহের মাঝ দিয়ে চট্টগ্রাম যেতে পারত মাত্র ৫ থেকে ৬ ঘন্টায়। এতে করে সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি গাইবান্ধা জেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে ব্যবসা বানিজ্যের প্রসার ঘটাতে পারত।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.