মুখ্যমন্ত্রী যখন এই কথাগুলো বলছিলেন, তাঁর সঙ্গেই ছিলেন বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, চেয়ারম্যান সব্যসাচী দত্ত, বিধায়ক সুজিত ও সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। মুখ্যমন্ত্রীর মুখে এমন কথা শুনেই অস্বস্তিতে পড়ে যান সকলে। একটা সময় দাঁড়িয়ে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী। মেয়র কৃষ্ণাকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘এটা হবে কেন?’’একথা বলার পরেই পুজো উদ্বোধন করতে মণ্ডপের দিকে হাঁটতে থাকেন তিনি।
পরিবেশের অস্বস্তি কাটাতে পুজো উদ্যোক্তাদের উদ্দেশে স্থানীয় বিধায়ক সুজিত বলেন, ‘‘মণ্ডপেঢোকার মুখেই ভ্যাটের গাড়িটা দাঁড় করানো রয়েছে কেন? কালকেই তো সরাতে বলে গেলাম।’’ তারপরে অবশ্য কথা না বাড়িয়ে সুজিত মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এগিয়ে যান। মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করে এফডি ব্লক ছেড়ে বেরিয়ে গেলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন পুজো উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে উপস্থিত জনপ্রতিনিধিরা।
বিধান নগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী পরে বলেন, ‘‘দিদি যখন গন্ধ পেয়েছেন তখন নিশ্চয়ই ওখানে কিছু ছিল। আমি উদ্বোধনের পরে গিয়ে পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে গিয়ে ওই বিষয়ে কথা বলেছি।’’ পুজো উদ্যোক্তাদের তরফে একজন বলেন, ‘‘উদ্বোধনের ব্যস্ততার কারণেই ওইদিকে আমাদের কারও নজর যায়নি। মুখ্যমন্ত্রী বলে যাওয়ার পরেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’’
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ (বাংলাদেশ) এর বিশেষ (ভারত) প্রতিনিধি রাজশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.