কমিউনিটি সেন্টার ও খালি বিল্ডিংকে আইসোলেশন সেন্টার বানাতে হবে, গণপরিবহণ চালু করা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত [COVID-19]
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: আমরা এখন ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে আগাচ্ছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি করোনার হটস্পট হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম। পরিসংখ্যানে চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এখন নারায়ণগজ্ঞকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। কাজেই আমাদেরকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে এই বিষয়ে চিন্তা করতে হবে।।
একথা বললেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি সভাপতি ও স্পোর্টস মেডিসিন স্পেশালিস্ট ডাঃ শাহাদাত হোসেন। এই লকডাউনের মাঝে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে লাইভে এসে টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এ সেবা চলছে রবি, মঙ্গল, ও বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত।
তিনি বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি এর মধ্যে সরকার একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আগামী ৩১শে মে থেকে ১৫ই জুন পর্যন্ত সমস্ত গণপরিবহণ অর্থ্যাৎ লকডাউন শিথিল করা হবে। এতে করে বহু মানুষের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গিয়েছে। আমি চট্টগ্রাম এর প্রেক্ষাপট নিয়ে যদি বলি, যেখানে আজকে ২১৫ জন সর্বাধিক আক্রান্ত হয়েছে এবং গত তিন দিনে ৪৫৯ জন আক্রান্ত হয়েছে। চট্টগ্রামে এর মধ্যে ২২০০+ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে তন্মধ্যে ১৭৪১ জন রোগীই চট্টগ্রাম মহানগরীতে শনাক্ত হয়েছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের করোনা সেন্টার, জেনারেল হাসপাতাল ও চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল, বিআইটিআইডি হাসপাতালে সব মিলিয়ে বেড রয়েছে মাত্র ৩১০টি।হাসপাতালে বেড এর অভাবে ও করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গিয়েছে ৭৬ জনের অধিক।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.