নিজেদের মাঠে ম্যাচের প্রথম মিনিট থেকেই আগুনঝড়া পারফরম্যান্স দেখায় ফরাসিরা। দুই মিনিটের মাথায় দলকে লিড এনে দেন আতোয়ান গ্রিসমান।
৬ মিনিট পর ব্যবধান বাড়ায় দায়ট ওপেমেকানো। এই গোলেও জড়িয়ে গ্রিজমানের নাম।
২১ মিনিটে ফ্রান্সে তৃতীয় গোলটি করেন এমবাপ্পে। অহেলিয়া চুয়ামেনির পাস ফাঁকায় পেয়ে ঠাণ্ডা মাথার প্লেসিং শটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন ফরাসি তারকা।
বিরতির পরও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে এমবাপ্পেরা। তবে সফলতা পাচ্ছিল না তারা। ম্যাচের ৮৮ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন ফরাসি অধিনায়ক।
এই গোলে তিনি ফ্রান্স জাতীয় দলের পঞ্চম সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়ে যান, ছাড়িয়ে যান করিম বেনজেমাকে। ফ্রান্সের হয়ে তার গোল এখন ৩৮টি।
ম্যাচের শেষ মুহূর্তে ব্যবধান কমানোর সুযোগ পেয়েছিল ডাচরা। যোগ করা সময়ে উপামেকানোর হাতে বল লাগলে ডাচদের পেনাল্টি দেন রেফারি। কিন্তু ডিপাই স্পট-কিক থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন।
অপর ম্যাচে রোমেলো লুকাকুর হ্যাটট্রিকে সুইডেনকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে বেলজিয়াম। সুইডেনের মাঠে ৩৫ মিনিটে লুকাকুর গোলে এগিয়ে যায় সুইডেন। বিরতির পর আরও দুইবার লক্ষ্যভেদ করে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন ২৯ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকার। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.