এবার ডেনমার্কে পোড়ানো হলো কোরআন

প্রতিবেদনে বলা হয়, কোপেনহেগেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর সঙ্গে জড়িত ছিলেন রাসমাস পালুদান নামে এক ব্যক্তি। তিনি ডেনমার্কের একটি কট্টর-ডান রাজনৈতিক দল হার্ড লাইনের নেতা। গত ২১ জানুয়ারি সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে তুর্কি দূতাবাসের সামনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো হয়।
(সুইডেনে দক্ষিণ পন্থী চরমপন্থিদের দ্বারা পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় নিন্দা ও সমালোচনায় মুখর মুসলিম বিশ্ব)
পালুদান সুইডেন ও ডেনমার্কের যৌথ নাগরিক। গত বছরের এপ্রিলে পবিত্র রমজান মাসে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘোষণা দেন পালুদান। তার এই ঘোষণায় সুইডেন জুড়ে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে।
সেই ঘোষণা অনুযায়ী তিনি প্রথমে সুইডেনে, পরে ডেনমার্কে এই অপরাধ করেন। এদিকে, ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর ন্যাটোতে যোগদানের প্রক্রিয়া শুরু করেছে সুইডেন। তবে এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক।
কোপেনহেগেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর সঙ্গে জড়িত ছিলেন রাসমাস পালুদান নামে এক ব্যক্তি।
(কোপেনহেগেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর সঙ্গে জড়িত ছিলেন রাসমাস পালুদান নামে এক ব্যক্তি)
এর আগে সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর নিন্দা জানিয়েছে তুরস্ক। এছাড়া বাংলাদেশ, সৌদি আরব, জর্ডান ও কুয়েতের মতো কয়েকটি মুসলিম দেশও সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর নিন্দা জানিয়েছে।
এর আগে সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর নিন্দা জানিয়েছে তুরস্ক।
(এর আগে সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর নিন্দা জানিয়েছে তুরস্ক)
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইরাক, লেবাননসহ বেশ কয়েকটি দেশে বিক্ষোভ হয়েছে। এক বিবৃতিতে ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাস পবিত্র কোরআন পোড়ানোকে ‘ইসলামবিরোধী ও জঘন্য’ বলে বর্ণনা করেছে। (সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি)। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.