কলকাতা (ভারত) প্রতিনিধি: এই মুহূর্তে কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন আপাতত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। তবে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে চলা নিম্নচাপের প্রভাবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায় হাল্কা থেকে মাঝারি ধরনের কয়েকপশলা বৃষ্টি হতে পারে। নিম্নচাপের প্রভাবে নবমীর শেষ বেলা থেকে শুরু করে দশমী বা তারপর দিন পর্যন্ত ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর থেকে বলা হয়েছে আজ ও কাল তেমন কোন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই তবে বুধবার থেকে কোথাও কোথাও মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস আছে।জেলাগুলোতেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
উত্তর আন্দামান সাগরে ইতিমধ্যেই একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে যার জেরে উত্তর আন্দামান সাগর সংলগ্ন ও পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপর শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিবর্তিত হবে। এই নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে ১৫ই অক্টোবর নাগাদ দক্ষিণ ওড়িশা ও উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশে হাজির হবে। দক্ষিণ পশ্চিম বাতাস কিছুটা সক্রিয় থাকার কারনে খানিকটা বৃষ্টির প্রভাব দক্ষিণ বঙ্গে পড়বে। এই কারনে ১৩ তারিখ নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার পর থেকেই দক্ষিণ বঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। নিম্নচাপ যত শক্তিশালী হবে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে থাকবে।
কিন্তু উৎসব মুখর বাঙালিকে রোখা যায় নি। যতই আবহাওয়ার পূর্বাভাস ও করোনা সতর্কতা থাকুক না কেন সর্বত্র বড়মাপের পুজো গুলোতে ছিল ভিরে ঠাসা। সেই সাথে চলেছে দেদার ভুরিভোজ।
পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্য মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবাইকে পুজোর শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, ‘বাংলার মানুষকে আন্তরিক শারদ শুভেচ্ছা। আসুন আমরা সবাই করোনা বিধি মেনে শান্তিও সম্প্রীতির সঙ্গে উৎসবে সামিল হই। ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন এটাই মায়ের কাছে প্রার্থনা’।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ (বাংলাদেশ) এর কলকাতা (ভারত) প্রতিনিধি স্বপন দেব। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.