হাসিনা পতনে তারেক রহমানের ভূমিকা : রহমান উজ্জল

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম এক মাজলুম নেতা তারেক রহমান। বিদেশের মাটিতে বসে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মত একটা বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে এক সুঁতায় বেঁধে রাখা চাট্টিখানি কথা নয়। বহু বছর ধরেই যে কাজটি তিনি করছেন অত্যন্ত সফলতার সাথে। দলীয় নেতা- কর্মীদের অনুপ্রাণিত করছেন, মনোবল চাঙ্গা রাখছেন।

অবশেষে নৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে বিজয়ী হয়েছেন লক্ষ -কোটি মানুষের ভালোবাসায়। দেশের নাগরিকরা লক্ষ্য করেছেন একজন সুশীল, বিনয়ী ও পরিণত রাজনীতিবিদকে।
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে তারেক রহমানের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করতে হলে আমাদের অবশ্যই একটু সাম্প্রতিক ইতিহাসের পেছনের দিকে যেতে হবে। কিভাবে নিজেকে একজন যোগ্য নেতায় পরিণত করেছেন তারেক রহমান সেদিকে দৃষ্টিপাত করতে হবে। একজন তারেক রহমান একদিনের মধ্যে গড়ে উঠেনি। বিভিন্ন ঘাত- প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে নিজেকে পরিচিত করেছেন আরো পরিণত ও যোগ্য নেতা হিসেবে।
১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলার গাবতলী ইউনিট- বিএনপি’র একজন সাধারণ সদস্য হিসেবে তারেক রহমানের রাজনীতিতে আগমন। পরবর্তীতে বিভিন্ন পথপরিক্রমা পেরিয়ে বর্তমানে দলের একটিভ চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। অসীম অত্যাচারের পরও বেগম খালেদা জিয়াকে দমাতে না পারে শেখ হাসিনা তাকে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিক্ষেপ করে। এ সময়টাতেই মূলত দলের নেতৃত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন তারেক রহমান।
একজন তারেক রহমান ,বিএনপির নেতা-কর্মীদের কাছে যিনি হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালার মত। নেতাকর্মীরা যাকে ভালবেসে ডাকে ‘দেশ নায়ক’ হিসেবে। সত্যিই নায়কের মতই তার গৌরবান্তিত যাত্রা। তবে তা সিনেমার পর্দায় নয়। রাজনীতির মাঠের মতো জটিল- কুটিল প্রান্তরে।
তারেক রহমান তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকেই একজন আইকনিক চরিত্র। বিশেষ করে ২০০৫ সালে তার ইউনিয়ন কর্মী সম্মেলন সর্বমহলে ব্যাপক প্রশংসা কুড়ায়। এ সময় বিজ্ঞানভিত্তিক রাজনীতির সূচনা ও প্রসারে তার রয়েছে ব্যাপক অবদান। সমকালীন রাজনৈতিক ভাবনার উর্ধে উঠে তারেক রহমান তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় দেন।
বেগম খালেদা জিয়া যখন রাজনীতিতে পুরোপুরি সক্রিয় ছিলেন তখন তারেক রহমান ব্যবসার পাশাপাশি রাজনীতি করতেন। ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে তিনি দুটি জাহাজ কিনেন। ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর নামানুসারে জাহাজ দুটোর নামকরণ করা হয় কোকো-১ ও কোকো-২। ব্যবসার লভ্যাংশ দিয়ে তারেক রহমানের কোম্পানিতে পরে আরো কয়েকটি লঞ্চ যুক্ত হয়। তারেক রহমানের এসব ব্যবসাপাতি নিয়েও পরবর্তীতে মিথ্যাচার করেছে আওয়ামী গোষ্ঠী -ব্যাপক অপপ্রচার চালিয়ে।
রাজনীতি ও দেশের জন্য তারেক রহমানের অবদান ,ত্যাগ ও ক্ষতি অসীম। বাবাকে হারিয়েছেন। ভাইকে হারিয়েছেন। বৃদ্ধ বয়সে মাকে জেলে যেতে হয়েছে। ওয়ান ইলেভেনের পর প্রচন্ড শারীরিক নির্যাতনে প্রায় অর্ধমৃত তারেক রহমানকে বিদেশে পাঠানো হয়। সে সময় থেকে তিনি বাধ্যতামূলকভাবে লন্ডনে নির্বাসিত অবস্থান করছেন।
মইন উদ্দিন -ফখরুদ্দিন সরকার তারেক রহমানের উপর মধ্যযুগীয় নির্যাতন চালায়। কথিত আছে,তাকে ঝুলিয়ে তার কাছ থেকে জবানবন্দী নেয়ার চেষ্টা করা হয়। অনবরত অত্যাচারের এক পর্যায়ে তারেক রহমান মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়েন । মেরুদন্ডের হাড় ভেঙে যায়। তাকে দেশছাড়া করা হয়। তবুও দমে যাননি তিনি। শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার যোগ্য উত্তরসুরী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন দেশবাসীর কাছে।
দীর্ঘ বহু বছর ধরেই তারেক রহমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে তার পরিশ্রম, ত্যাগ, বুদ্ধিমত্তা, দলীয় নেতাকর্মী তথা দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসার টান- তাকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে নিয়ে যায়। ফোকলা আওয়ামী রেজিম ও তাদের দোসররা বুঝতে পারে, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জনপ্রিয়তার কাছে তারা জাস্ট ছায়ার মত। অনলাইনে, অফলাইনে একটি কথা চালু হয়ে যায় –“শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার ছায়া দেখলেও নাকি ভয় পায়”
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে তারেক রহমান সরাসরি আন্দোলনের একটা অংশ ছিলেন। আন্দোলনে জড়িত সামনের সারির নেতারা এটা অস্বীকার করতে পারবে না। দল এবং দলের সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীদের সাথে তিনি তখন নিয়মিত কথা বলেছেন। দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। অর্থ যুগিয়েছেন। তেমনি দলের বাইরের এবং আন্দোলনের সাথে জড়িত ছাত্র-জনতার সাথেও তিনি নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছেন। তাদের অনেককেই তখন তিনি আন্দোলনমূলক নির্দেশনা দিয়েছেন এবং প্রয়োজনে অর্থ যুগিয়েছেন। এ সময় তারেক রহমানের নির্দেশ ও অনুরোধে দলের বিদেশী মিডিয়া উইং, প্রবাসী বাংলাদেশী, এক্টিভিস্টদের একটি অংশ এবং দলের বিদেশি বন্ধুরা প্রচন্ড রকম তৎপর হয়।
আন্দোলনের সাথে তারেক রহমান ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একাত্মতা ঘোষণা এবং আন্দোলন আরো বেশি সক্রিয় অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত, সাধারণ ছাত্র-জনতার জনতার মাঝে অনেক বেশি শক্তি ও সাহস যোগায়। কোটি কোটি জাতীয়তাবাদী তরুণ, যুবক, কিশোর , বৃদ্ধ, মহিলা- এ সময় রাস্তায় নেমে আসে। এ সময় দেশের রাজপথ থেকে শুরু করে পাড়া- মহল্লার গলি পর্যন্ত যেন বারুদ জ্বলে ওঠে। ছাত্র-জনতার স্লোগান অথবা ঢিল এতকাল ধরে অত্যাচার করে আসা হাসিনার পুলিশের বুকে কাপন ধরিয়ে দেয়। এ যেন রূপকথার মত এক অসম লড়াই। ষোল তারিখে রংপুরে আন্দোলনের নেতা আবু সাঈদ এবং চট্টগ্রামের ছাত্রদল নেতা ওয়াসিমের মৃত্যুর পর তা যেন প্রজ্বলি হয়ে একযোগে বিস্ফোরিত হয় সারা দেশে। লক্ষ লক্ষ দ্বিধাহীন মানুষ গুলির সামনে দাঁড়িয়ে যায়। রক্তে লাল ও পিচ্ছিল হয়ে যায় পিচঢালা কালো রাজপথগুলো।
জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ থেকে আগস্টের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ ধারণ করে। ভীত- সন্ত্রস্ত আওয়ামী গোষ্ঠী ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়। বিশ্ব থেকে বাংলাদেশকে আলাদা করে ফেলা হয়। কিন্তু বিশ্ব মিডিয়ায় এবং অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে পৃথিবীর মানুষ ঠিকই জেনে যায় বাংলাদেশে সংঘটিত নৃশংসতা। বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠে। এ সময় ফ্যাসিস্ট হাসিনার পররাষ্ট্রনীতি বিশ্বজুড়ে মুখ থুবড়ে পড়ে।
আগস্টের প্রথম সপ্তাহে দেশে বিপুল পরিমাণ প্রাণহানি ঘটে। বুনো মহিষের মতো বিপ্লবী ও স্বাধীনচেতা জনতা দেশের থানাগুলোতে আক্রমণ করতে থাকে। তখনকার কুখ্যাত ডিবি হারুন কর্তৃক ছাত্র নেতাদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় ছাত্র- জনতার দুর্বার আন্দোলন এবং বিশ্ব মিডিয়ায় তা ছড়িয়ে পরায় এক সময় সরকার তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
বিগত দিনগুলোতে এবং বিশেষ করে ৪ আগস্ট দিশেহারা আতঙ্কিত পুলিশ সারাক্ষণ এত বেশি গুলি ছুড়ে যে তাদের গোলাগুলির রসদে টান পরে যায়। অবশেষে ৪ তারিখ রাতের বেলা ছাত্র নেতারা পরের দিন অর্থাৎ ৫ আগস্ট গণভবন ঘেরাওয়ের ঘোষনা দেন। ৫ তারিখ সকাল পর্যন্ত পুলিশ ও সরকারি অনুগতরা পূর্বের মতোই অনবরত গুলি ছুড়তে থাকে এবং মানুষের রক্ত ঝরায়। পাঁচ তারিখ দুপুরের দিকে লক্ষ লক্ষ জনতা গণভবন আক্রমণ করার জন্য এগিয়ে আসতে থাকে। বিপ্লবী জনতা গণভবন আক্রমণ করার মাত্র ৪৫ মিনিট আগে বিশ্বের ভয়ংকরতম ফ্যাসিস্ট শাসক শেখ হাসিনা ইন্ডিয়াতে পালিয়ে যায়।
গণঅভ্যুত্থানের দিনগুলোতে, তারেক রহমান দিন-রাত অনবরত স্কাইপিসহ, বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম ও মোবাইলে সক্রিয় থেকেছেন। একজনের মাধ্যমে আরেকজনের কাছে আন্দোলনে উনার বার্তা পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। তারেক রহমান এ সময় চমৎকার বুদ্ধিমত্তার সাথে দলীয় নেতাকর্মীদের দলীয় শ্লোগান, ব্যানার ব্যবহারে নিষেধ করেন। ব্যানার, ফেস্টুন ব্যবহারে নিষেধ করেছেন সমমনা দলগুলোর সাথে পরামর্শ করে। এ সময় বিএনপি ও অন্যান্য দলের লোকজন সাধারণ ছাত্র-জনতার সাথে মিশে যায়। তারেক রহমান দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন সাধারণ ছাত্র-জনতার ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করার।
৫ আগস্টের পর, তারেক রহমান কার্যত সরকারবিহীন বাংলাদেশের নাগরিকদের ধৈর্য ধরার জন্য অনুরোধ জানান এবং বারবার তাগিদ দেন। দলীয় নেতাকর্মীদের কাছে স্পষ্ট বার্তা পৌঁছে দেন -‘বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক ধারার একটি দল’। সবার মতামত এবং মূল্যবোধকে সম্মান করে। সবার রাজনৈতিক অধিকারে বিশ্বাস করে বিএনপি। দলীয় নেতাকর্মীদের কঠিন ভাষায় জানিয়ে দেন -” যারা প্রতিহিংসা বা প্রতিশোধের রাজনীতি করবে- বিএনপিতে তাদের জায়গা হবে না”।
তারেক রহমান, বিএনপি, অন্যান্য রাজনৈতিক দল এবং ও নাগরিকদের দায়িত্বশীল আচরণের কারণেই মূলত দেশ একটি ভয়াবহ বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পায়। বেগম খালেদা জিয়াও স্বৈরাচারমুক্ত দেশে কারাগার থেকে বেরিয়ে সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছে দেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেমন শেখ মুজিবের অবরুদ্ধ করে রাখা গণতন্ত্রকে মুক্ত করে দেন সেই আদর্শেরই উত্তরসূরী হিসেবে তারেক রহমান তার আচরণ ও কথাবার্তায় নিজেকে প্রমাণ করেন।
বিদেশে বসে হাজার প্রতিকূলতার মাঝেও একজন নেতা কিভাবে জনতার এবং ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে – বিশ্বে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে রইলেন তারেক রহমান। একজন তরুণ কারিশমাটিক নেতা হিসেবে উচ্চারিত হচ্ছে তারেক রহমানের নাম। এটা একদিনের কোনো বিষয় নয়। বহুদিনের বহু ত্যাগ এবং বহু বিসর্জনের ফসল হলো আজকের তারেক রহমান।
২৪এর গণঅভ্যুত্থানে যারা, তারেক রহমানের অবদানকে খাটো করা বা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে তাদের উদ্দেশ্য কখনোই সফল হবে না। এবং এটা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন তোলা যায়। এগুলো মূলত পতিত স্বৈরাচারের দালাল ও সুবিধাভোগীদের কাজ। দশকের পর দশক জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার -প্রোপাগান্ডা চালিয়েও ক্ষান্ত হয়নি তারা। পরাজয়ের পরও এইসব নির্লজ্জরা একই ধারা অব্যাহত রেখেছে।
প্রকৃত ইতিহাস কখনো মিথ্যা বলতে পারে না। সেই ধারায় চার/ পাঁচ হাজার কোটি টাকার মুরাল- ভাস্কর্য বসিয়েও মুক্তিযুদ্ধে একটাও গুলি না ছোড়া এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চাওয়া শেখ মুজিবকে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। সেই একই ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধে মেজর জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা ও দেশের প্রতি তার আত্মত্যাগ জাতি ও নতুন প্রজন্ম আজ জানতে পারছে। আওয়ামী মিথ্যাচারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠ থেকে বেরিয়ে আসছে সব প্রকৃত সত্য ও দেশের প্রতি কার কি অবদান।
মুক্তিযুদ্ধের মতই ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থান বা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জেনোসাইড ঘটানোর ইতিহাসকেও বিকৃত করার চক্রান্ত ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। কখনো সফল হবে না। এই তথ্য-প্রযুক্তির যুগে এখন অনেক কিছুই আয়নার মতো ঝকঝকে এবং পরিষ্কার। সুতরাং এই আন্দোলনে কার কি অবদান তার স্বীকার করতেই হবে। ২০২৪ এর বিপ্লবকে বিকৃত করবে বা আন্দোলনে তারেক রহমানের ভূমিকাকে অমূল্যায়ন করবে কেউ বা কোন গোষ্ঠি – সেই চক্রান্ত কোনভাবেই সফল হবে না। যেমন ইতিহাস ভুলে যায়নি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে।
ছাত্রদের চাকরির সুবিধার্তে শুরু হওয়া কোটা আন্দোলন ক্রমান্বয়ে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন হয়ে এক দফায় পরিণত হওয়ার পেছনে তারেক জিয়ার ভূমিকা ছিল অপরিসীম। সমমনা দলগুলোর নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে বিদেশের মাটিতে বসেও তারেক রহমান যেভাবে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন -তা ছিল অসাধারণ। নেতৃত্ব গুণ ,রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও সততা না থাকলে এটা কখনো সম্ভব হতো না। বরাবরের মতো ইতিহাসই একদিন নির্ধারণ করবে ২০২৪ এর বিপ্লবে কার কি ভুমিকা ছিল। এ বিষয়ে আপাতত বিতর্কের খুব বেশি সুযোগ নাই।
সংবাদ প্রেরক বিটিসি নিউজ এর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি লুৎফর রহমান উজ্জল। #

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.