সুইফটের কনসার্ট ফিল্মটি বিশ্বব্যাপী তার রেকর্ড-ব্রেকিং স্টেডিয়াম সফরকে ক্যাপচার করে তৈরি করা হয়েছে। এটি আগামী ১৩ অক্টোবর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে, যা বিশ্বের একশটি দেশের সাড়ে আট হাজার হলে প্রদর্শিত হবে।
শিল্প বিশেষজ্ঞদের মতে, মুক্তির পর ‘ইরাস ট্যুর’ উদ্বোধনী সপ্তাহান্তে শুধু উত্তর আমেরিকাতেই একশ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। যদি এমনটি হয় তাহলে এটি একটি কনসার্টকেন্দ্রিক সিনেমার জন্য অভূতপূর্ব ব্যবসা।
২০২৩ সালে মাত্র পাঁচটি সিনেমা ‘বার্বি’ (১৬২ মিলিয়ন ডলার), ‘দ্য সুপার মারিও ব্রোস. মুভি’ (১৪৬ মিলিয়ন ডলার), ‘স্পাইডার-ম্যান: অ্যাক্রোস দ্য স্পাইডার-ভার্স’ (১২০ মিলিয়ন ডলার), গার্ডিয়ানস অব দ্য গ্যালাক্সি ভলিউম ৩’ (১১৮ মিলিয়ন ডলার) এবং ‘অ্যান্ট-ম্যান অ্যান্ড দ্য ওয়াস্প: কোয়ান্টুম্যানিয়া’ (১০৬ মিলিয়ন ডলার) ঘরোয়া অভিষেকের মধ্যে কমপক্ষে একশ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছে।
এদিকে সুইফটের এই কনসার্ট সিনেমার অগ্রিম টিকিট বিক্রির ধারাই সিনেমা বিশ্লেষকদের এমন প্রত্যাশা দিয়েছে। কারণ এটি উত্তর আমেরিকায় এক দিনের ছাব্বিশ মিলিয়ন ডলার টিকিট বিক্রির রেকর্ড স্থাপন করেছে, যা আগে ‘স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোম’র (১৬ মিলিয়ন ডলার) ছিল। #
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.