বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় নগর ভবনের মেয়র দপ্তর কক্ষে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। সভায় রাসিক মেয়র দ্রুত সময়ে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে সংশ্লিষ্টদের দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন রাসিকের প্যানেল মেয়র-১ ও ২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিযাম উল আযিম, প্যানেল মেয়র ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মমিন, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন, ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেলার আহম্মেদ, ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রাসেল জামান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এবিএম শরীফ উদ্দিন, সচিব মো. মোবারক হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী নূর ইসলাম তুষার, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মোঃ নুর-ঈ সাঈদ, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এফএএম আঞ্জুমান আরা বেগম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন ডলার, বাজে কাম হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম খান,নির্বাহী প্রকৌশলী সুব্রত কুমার সরকার, নির্বাহী প্রকৌশলী এবিএম আসাদুজ্জামান সুইট, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সেলিম রেজা রঞ্জু।
সভায় জানানো হয়, পবিত্র ঈদুল আজহার পরদিনই নগরবাসীকে পরিচ্ছন্ন নগরী উপহার দেওয়ার লক্ষ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। কোরবানির পশু জবাইয়ের পর ওই স্থানে ব্লিচিং পাউডার ছিটানো, পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে ওয়াটার ট্যাংকারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
দ্রুত বর্জ্য অপসারণ বিষয়ে লিফলেট প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রস্তুতকৃত লিফলেট জনসাধারণকে অবহিত করণের লক্ষ্যে প্রতিটি ওয়ার্ডের অন্তর্গত মসজিদের ইমাম দ্বারা জুমার নামাজের খুতবায় ও ঈদুল আজহার জামাতে প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পরিচ্ছন্ন বিভাগের সব (কেন্দ্রীয় ও ওয়ার্ড) পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীর ঈদের দিনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম জোরদারকরণে ওয়াটার ট্যাংকার ব্যবহার করা হবে।
সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঈদের দিন কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.